এম এম লিংকন: [২] এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে সরকার-প্রাইভেট সেক্টর-একাডেমিয়া-মিডিয়া পার্টনারশিপের ভিত্তিতে সবাইকে এক সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।
[৩] পাশাপাশি তৃণমূল পর্যায়ের তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্য সচেতনতা তৈরি করতে আমরা কমিউনিটি হেলথ ক্লিনিকেও প্রযুক্তির সহায়তায় কাউন্সেলিং প্রদানের ব্যবস্থা করা যেতে পারে বলে মনে করছেন তিনি।
[৪] বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) রাজধানীর আইসিটি টাওয়ারে সম্মেলন কক্ষে বিসিসি, ইউএনডিপি বাংলাদেশ এবং মনের বন্ধু এর যৌথ উদ্যোগে আইসিটি অ্যান্ড মেন্টাল হেলথ গোলটেবিল আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি।
[৫] আমাদের সচেতন হওয়ার এবং অন্যকে সচেতন করার এখনই উপযুক্ত সময় জানিয়ে তিনি বলেন, দেশব্যাপী এই বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মেন্টরিংয়ের জন্য প্রশিক্ষক ও কাউন্সিলর নিয়োগ করতে হবে।
[৬] তরুণদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর আমরা এখনই সতর্ক হয়ে ব্যবস্থা না নেই তাহলে স্মার্ট নাগরিক ও স্মার্ট সমাজব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষ্য ব্যাহত হবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
[৭] ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য ডিজিটাল স্পেসটাকে নিরাপদ রাখা আমাদের দায়িত্ব উল্লেখ করে পলক বলেন, সেই লক্ষ্যে সাইবার বুলিং বন্ধ করা, নেগেটিভ কনটেন্ট সনাক্ত ও রিমোভ করা এবং মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে আমাদেরকে যৌথভাবে কাজ করতে হবে।
[৮] পাশাপাশি সোশ্যাল মিডিয়া বা ডীপ ফেক এর মতো যে সকল ব্যক্তি, সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান আমাদের তরুণ প্রজন্মের মানসিক স্বাস্থ্য ঝুঁকির জন্য দায়ী তাদেরকে শনাক্ত করতে হবে এবং তাদের দায়বদ্ধতা তাদেরকে বুঝিয়ে দিতে হবে বলেও মতামত দেন তিনি। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান
এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :