সঞ্চয় বিশ্বাস: [২] সাম্প্রতিক সময়ে সবাই বিনোদন ও দৈনন্দিন জীবনের খুঁটিনাটি জনতে ইউটিউব ব্যবহার করে থাকলেও কেউ কেউ ইউটিউবকে উপার্জনের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করছেন। আর চ্যানলের সাবস্ক্রাইবার বেশি হলে বেশি আয়ের সুযোগও মেলে।
[৩] ইউটিউব থেকে আয় করার জন্য প্রথমে ইউটিউবে একটি নিজস্ব চ্যানেল তৈরি করতে হয়। এরপর ভিডিও বানিয়ে সেই চ্যানেলে আপলোড করেন ইউটিউবাররা।
[৪] একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক সাবস্ক্রাবার ও ওয়াচ টাইম হওয়ার পর ইউটিউব থেকে আয় করার সুযোগ মেলে। একজন সফল ইউটিউবারের প্রধান মাপকাঠি হলো সাবস্ক্রাইবার। যার চ্যানেলের সদস্যসংখ্যা যত বেশি, সেই চ্যানেল তত জনপ্রিয়।
[৫] তাই ইউটিউব চ্যানেল তৈরির দিন থেকেই সদস্যসংখ্যা কী ভাবে বৃদ্ধি করা যায়, সে চেষ্টা করা জরুরি। সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধির বেশ কিছু কৌশল মেনে চলা জরুরি। চলুন, জেনে নেওয়া যাক এমন কিছু কৌশল সম্পর্কে।
ইউটিউব চ্যানেলের সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধির অন্যতম উপায় হলো ভিডিওর বিষয়বস্তু। আকর্ষণীয় এবং রুচিসম্মত ভিডিও দর্শক বেশি পছন্দ করে। ভিডিও বেশি দীর্ঘ না করাই ভাল। ভিডিওটির রেজুলেশন ভালো হওয়া জরুরি, এবং শব্দ প্রক্ষেপণও ভালো হতে হবে। আপনার চ্যানেলের ভিডিও যদি এই গুণগুলো থাকে, তা হলে সদস্যসংখ্যা বাড়বে বলে আশা করা যায়।
সাবস্ক্রাইবার বৃদ্ধির অন্যতম একটি ধাপ হলো নিয়মিত ভিডিও আপলোড করা। নিয়মিত ভিডিও আপলোড করলে আপনার চ্যানেল নিয়ে দর্শকের আগ্রহ তৈরি হবে।
নিজের চ্যানেলটি সম্পর্কে যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার করুন। তাহলে আরও বেশি দর্শকের কাছে পৌঁছানো সম্ভব হবে। চ্যানেলের লিঙ্ক যোগাযোগমাধ্যমে দিয়ে দিতে পারেন। তাহলে যারা আগ্রহী, তারা চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করবেন।
আপনার ভিডিওর শিরোনাম দেখেই দর্শক ঠিক করবেন সেটা আদৌ তারা দেখবেন কি-না। তাই ভিডিওর শিরোনাম সব সময়ে চটকদার এবং আকর্ষণীয় হতে হবে। এমন কিছু লিখতে হবে, যা দেখে দর্শকের আগ্রহ তৈরি হবে।
আপনার মতামত লিখুন :