শিরোনাম
◈ কুষ্টিয়ায় পদ্মার ভাঙনে জাতীয় গ্রিডের টাওয়ার নদীতে বিলীন ◈ ভারতে থাকার মেয়াদ শেষ হচ্ছে, কোন আইনের বলে ভারতে থাকবেন শেখ হাসিনা? ◈ (২০ সেপ্টেম্বর) বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার ◈ স্থিতিশীল ডলারের দর, ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভেও ◈ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ‘গ্যারান্টিতে’ নগদ টাকার সংকট কাটছে যে ৫ ব্যাংকের ◈ হত্যাকাণ্ড নিয়ে অপপ্রচার চলছে, জাবিতে কোন কমিটিই নেই : ছাত্রদল ◈ গণপিটুনিতে মৃত্যু: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দুঃখপ্রকাশ, বৈষম্যবিরোধীদের নিন্দা, ফেসবুকে নানা সমালোচনা ◈ ভারতের গোলা যাচ্ছে ইউক্রেনে, ক্ষুব্ধ রাশিয়া ◈ সাবেক পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান সুনামগঞ্জে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেপ্তার গ্রেফতার ◈ মব জাস্টিস শুধু সহিংসতা ও অন্যায় সৃষ্টি করে: সমন্বয়ক হাসনাত

প্রকাশিত : ২২ জুলাই, ২০২২, ১০:৪৩ দুপুর
আপডেট : ২২ জুলাই, ২০২২, ১০:৪৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মদ চুরি করতে গিয়ে ধরা মেক্সিকান সুন্দরী

মেক্সিকান সুন্দরী

মাজহারুল ইসলাম: স্পেনের একটি হোটেল থেকে মদ চুরি করেছিলেন মেক্সিকোর এক সুন্দরী ও তাঁর এক পুরুষ সহযোগী। ওইসব মদের দাম ১৭ লাখ মার্কিন ডলার, যা বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ১৬ কোটি ৫ লাখ। তবে শেষ রক্ষা হয়নি। চুরির ৯ মাস পর ক্রোয়েশিয়ায় ধরা পড়েছেন দুজন। যদিও সন্ধান পাওয়া যায়নি চুরি হওয়া মদের। বুধবার স্পেন পুলিশের এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

গত বছরের ২৭ অক্টোবওে স্পেনের কাসেরেস শহরে মদ চুরির ওই ঘটনা ঘটেছে। সেদিন শহরটির এল আত্রিও নামের এক হোটেলের ভূগর্ভস্থ কক্ষ থেকে মোট ৪৫ বোতল মদ সরিয়ে ফেলা হয়। সেগুলোর মধ্যে উনিশ শতকের এক বোতল মদের দামই ছিল ৩ লাখ ১০ হাজার ইউরো।

চুরির ঘটনার পর পুলিশের সন্দেহ হয় ২৯ বছর বয়সী এক তরুণীকে নিয়ে। তিনি মেক্সিকোর এক সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়েছিলেন। ঘটনার দিন রুম সার্ভিসের নামে হোটেলের ওয়েটারদের নজর অন্যদিকে সরান তিনি। পরে এ সুযোগটি কাজে লাগান তাঁর ৪৭ বছর বয়সী রোমানীয়-ডাচ বংশোদ্ভূত সহযোগী। সহযোগী এ ব্যক্তি এর আগেও হোটেলটিতে অবস্থান করেছিলেন। তখন হোটেলের একটি মাস্টার কি চুরি করেন তিনি। সেটি দিয়েই মদ রাখার ওই ভূগর্ভস্থ কক্ষে প্রবেশ করেন তিনি। এরপর তিনটি ব্যাগে মদের বোতলগুলো ভরে হোটেলকক্ষে ফিরে আসেন। পরদিন হোটেল ত্যাগের সময় দুজন সিসিটিভিতে ধরা পড়েন।

পুলিশ বলছে, তাঁরা আগেও ওই হোটেলে তিনবার অবস্থান করেছেন। আর সেখানে অবস্থান করা অন্যদের মতো ওই দুজনকেও ওই ভূগর্ভস্থ কক্ষ ঘুরে দেখার সুযোগ দেওয়া হয়েছিল। এই চুরির পেছনে কোনো সংঘবদ্ধ চোর চক্র রয়েছে বলে মনে করছে পুলিশ।

এদিকে চুরির কয়েক দিনের মধ্যেই স্পেন ত্যাগ করেন ওই দুজন। তাঁদের ধরতে নেদারল্যান্ডস, ক্রোয়েশিয়া ও রোমানিয়া পুলিশ, এমনকি ইন্টারপোলের সঙ্গেও কাজ করেছে স্পেনের পুলিশ। অবশেষে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে ৯ মাস পুলিশের হাত থেকে গা বাঁচিয়ে চলার পর ক্রোয়েশিয়ার সীমান্তরক্ষী বাহিনী দুজনকে শনাক্ত করে। এরপর তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়