শিরোনাম
◈ রুমায় কেএনএফ আস্তানায় সেনা অভিযান, অস্ত্র উদ্ধার ◈ মার্ক জাকারবার্গের ভবিষ্যদ্বাণী: স্মার্টফোনের জায়গা দখল করবে স্মার্টগ্লাস ◈ আজারবাইজান বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিতে চায় ◈ আইন করে কুইক রেন্টালে দায়মুক্তি দেওয়া অবৈধ ও অসাংবিধানিক ছিল: হাইকোর্ট ◈ সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সাথে বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা শ্রম সংস্কারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন ◈ আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক ◈ বরিশাল থেকে ধরে আনা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিনকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়েছে পুলিশ ◈ ভারতে এসে প্রেম ও বিয়ে, নাগরিকত্ব চাইলেন বাংলাদেশের নারী ◈ বায়ুদূষণ রোধে বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সঙ্গে যৌথভাবে কাজ করতে চায় ভারত ◈ ‘আমি মরে যাইনি, বেঁচে আছি’, লাশ নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে হঠাৎ ফোন

প্রকাশিত : ১৩ নভেম্বর, ২০২৪, ০৫:১৩ বিকাল
আপডেট : ১৪ নভেম্বর, ২০২৪, ০৩:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাবা-মায়ের সঙ্গে মিলছিল না কিশোরী মেয়ের চেহারা, সন্দেহে ডিএনএ টেস্ট করে হতবাক সবাই!

মেয়েটির বয়স বাড়ছিল, সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছিল সৌন্দর্য। এই বিষয়টিই বাবার মনে সন্দেহের সৃষ্টি করেছিল। কেননা বাবা-মায়ের সঙ্গে মিলছিল না কিশোরী মেয়ের চেহারা।

সন্দেহের মাত্রা এতটাই ভারী হয়ে উঠেছিল, ডিএনএ পরীক্ষা করাতে চান বাবা। এ নিয়েই স্বামী-স্ত্রীর যত ঝামেলা। কিন্তু ডিএনএ পরীক্ষার পর যে রিপোর্ট আসে, তা যে কোনো পরিবারের জন্যই বিস্ময়কর।

সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার দেশ ভিয়েতনামে এমনই এক ঘটনা ঘটেছে। ঘটনাটি পুরো ভিয়েতনামে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। হ্যানয়ের একটি স্কুলে পড়াশোনা করতে গিয়ে ল্যান নামের এক কিশোরী জানতে পারে তার এক সহপাঠীর জন্মদিনও একই দিনে। একই দিনে জন্ম নেওয়া ওই স্কুলের বাচ্চাদের জন্মদিন একইসঙ্গে পালন করা হতো।

জন্মদিনের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে ল্যানের মা হং দেখেন নিজের তরুণ বয়সের চেহারার সঙ্গে তার চেহারার অনেক মিল রয়েছে। এর পরই তিনি মেয়ের সহপাঠীর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। একে অপরের চেহারার মধ্যে অদ্ভুত মিল দেখে উভয় পরিবারই ডিএনএ পরীক্ষার সিদ্ধান্ত নেন।

ভিয়েতনামের একটি শহরের একই হাসপাতালে জন্মেছিল তারা। প্রায় একই সময়ে জন্ম নেওয়া দুটি শিশুর মধ্যে অদল-বদল করে ফেলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। দীর্ঘ বছর পর, ডিএনএ পরীক্ষার মাধ্যমে সেই সত্যটাই সামনে আসে।

হং জানান, মেয়ের সৌন্দর্য নিয়ে সন্দেহের শুরুটা ছিল তার স্বামীর। তিনি প্রথম থেকেই সন্দেহ করতেন, ল্যান তার সন্তান নয়। স্বামীর মনের মধ্যে একটি প্রশ্ন সারাক্ষণ ঘুরপাক খেত, বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক রয়েছে তার স্ত্রীর। এসব সন্দেহ থেকেই স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে নিয়মিত ঝগড়া হতো।

একপর্যায়ে পরিস্থিতি এমন জায়গায় চলে যায়, মা হং কন্যা ল্যানকে নিয়ে হ্যানয়ে চলে যেতে বাধ্য হন। সেখানে গিয়ে মেয়ে ল্যানকে স্কুলে ভর্তি করার পর এসব ঘটনা ঘটে। উৎস: কালবেলা।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়