শিরোনাম
◈ ধর্মীয় উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিলে গণতন্ত্রের কবর রচনা হবে: তারেক রহমান ◈ গণঅভ্যুত্থানে শহীদের মেয়েকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগ ◈ ভ্যাটের রসিদ নিলে লাখ টাকা জেতার সুযোগ: এনবিআর চেয়ারম্যান ◈ বাংলাদেশ-পাকিস্তান ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে উভয় সংকটে ভারত: নিক্কেই এশিয়ার রিপোর্ট ◈ দেশের আরও তিনটি কারখানা পেল পরিবেশবান্ধব সনদ ◈ দেশ কঠিন সময় অতিক্রম করছে: মির্জা ফখরুল ◈ ঈদের আগে মুক্তি মিললো ভারতে পাচারে ২১ শিশু ◈ দরজায় অটোলক ব্যবহারসহ ঈদে নিরাপত্তা নিশ্চিতে ১৪ নির্দেশনা ডিএমপির ◈ দেশের স্বার্থে রাজনৈতিক ঐক্য প্রয়োজন: নাহিদ ইসলাম ◈ লামিনে ইয়ামাল প্রথম ফুটবলার হিসেবে রোজা রেখে স্পেনের হয়ে ম্যাচ খেলবেন 

প্রকাশিত : ১৯ মার্চ, ২০২৫, ০৭:১৭ বিকাল
আপডেট : ১৯ মার্চ, ২০২৫, ০৮:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

লামিনে ইয়ামাল প্রথম ফুটবলার হিসেবে রোজা রেখে স্পেনের হয়ে ম্যাচ খেলবেন 

স্পোর্টস ডেস্ক : লামিনে ইয়ামাল স্পেনের ইতিহাসে প্রথম ফুটবলার হিসেবে রোজা রেখে ম্যাচ খেলতে নামবেন। নেশন্স লিগের ম্যাচে নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে রোজা রেখে খেলবেন ইয়ামাল। 

এর আগেও ১৭ বছর বয়সী ইয়ামাল বার্সেলোনার হয়ে রোজা রেখে খেলেছেন। তবে ফুটবল বিশ্বে এটি নতুন ঘটনা নয়। অনেক মুসলিম ফুটবলারই রোজা রেখেই খেলতে নামেন। তবে স্পেনের জাতীয় দলের হয়ে অতীতে কেউ কখনো রোজা রেখে খেলেননি।

যদিও ইয়ামালই স্পেন জাতীয় দলে খেলা প্রথম মুসলিম ফুটবলার নন। আদামা ত্রাওরে, আনসু ফাতি ও মুনির এল হাদ্দাদিও ইসলাম ধর্মাবলম্বী। তবে ত্রাওরে ও ফাতি রমজান মাসে স্পেনের হয়ে কোনো ম্যাচ খেলেননি। ২০১৪ সালের সেপ্টেম্বরে স্পেনের হয়ে অভিষেক হয় মুনিরের। দেশটির জার্সিতে তিনি ওই এক ম্যাচই খেলেছেন, তবে সেই সময় রমজান মাস ছিল না।

উয়েফা নেশনস লিগ কোয়ার্টার ফাইনালের প্রথম লেগে বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) নেদারল্যান্ডসের মুখোমুখি হবে স্পেন। ফিরতি লেগ রোববার (২৪ মার্চ) রাতে অনুষ্ঠিত হবে। ইনজুরি মুক্ত থাকলে দুটি ম্যাচেই খেলবেন ইয়ামাল। রোজা রেখেই মাঠে নামবেন এই তরুণ ফুটবলার।

ইয়ামালের জন্ম স্পেনে হলেও তার বাবা মুনির নাসরাউয়ি একজন মরক্কান মুসলিম। ডিএজেএন-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইয়ামাল জানিয়েছেন, রোজা রেখে খেলতে তার কোনো সমস্যা হয় না। তার মতে, ‘‘মনেই হবে না যে আপনি ক্ষুধার্ত। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো শরীরকে পানিশূন্য না রাখা। ক্লাবে (বার্সেলোনায়) আমি এ বিষয়ে খুবই সতর্ক থাকি। ফজরের নামাজ পড়ার জন্য আমি ভোর পাঁচটায় উঠি। এরপর ইলেক্ট্রোলাইটসমৃদ্ধ পানীয় পান করি, যা সারাদিন শরীরকে পানিশূন্যতা থেকে রক্ষা করে। ইফতারের সময় চিনি না খাওয়ার চেষ্টা করি এবং প্রচুর পানি পান করি। ফলে সবকিছুই নিয়ন্ত্রণে থাকে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়