শিরোনাম
◈ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজক হয়েও দুবাইতে খেলতে যাওয়ায় ঠাট্টা ও বিদ্রুপের শিকার পাকিস্তান ◈ শেখ হাসিনাকে ৩ বছর আগেই সতর্ক করেছিলাম, আমার কথা রাখলে এভাবে পালাতে হতো না: কর্ণেল অলি ◈ সাউন্ড গ্রেনেড-জলকামান দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হলো আউটসোর্সিংকর্মীদের ◈ পাকিস্তানে স্টেডিয়াম হচ্ছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের নামে ◈ চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে ভারত-পাকিস্তান মহারণ রোববার ◈ 'ভারত কিছু একটা করবে' এই ভরসায় আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকরা ◈ চোরাই স্বর্ণালংকার উদ্ধারসহ গ্রেফতার ৩  ◈ নেতা–কর্মীদের ‘বিশেষ’ তালিকা করছে পুলিশ. অনেকের জামিনে সরকারের উচ্চমহলে উদ্বেগ ◈ সেনাবাহিনীতে বিশেষ পেশায় জনবল নিয়োগ ◈ ভেঙে দেওয়া হয়েছে বিচার ও পুলিশ বিভাগের সিন্ডিকেট: অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রকাশিত : ২১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৫:৪৪ বিকাল
আপডেট : ২২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৭:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : এল আর বাদল

বাংলাদেশের হারের জন্য ব্যাটিং-ফিল্ডিং ইউনিটকে দায়ী করলেন শেবাগ ও মাঞ্জারেকার

স্পোর্টস ডেস্ক : বৈশ্বিক আসরে আইসিসি ইভেন্টে বেশিরভাগই নাকানিচুবানি খায় বাংলাদেশ দল। ভারতের বিপক্ষে এবারো নিজেদের প্রথম ম্যাচে নখদন্তহীন ব্যাটিংয়ে সমালোচনায় টাইগাররা। তাওহীদ হৃদয়ের সেঞ্চুরিতে মান রক্ষা হলেও ৩৫ রানে ৫ উইকেট হারানো দলটার সামর্থ্য নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। দুবাইতে শান্তদের হারের কারণ হিসেবে ব্যাটিং ও ফিল্ডিং ইউনিটকেই দায়ী করেছেন ভারতের দুই সাবেক ক্রিকেটার শেবাগ ও সঞ্জয় মাঞ্জরেকার।

দ্রুত ৫ উইকেট হারানোটাই বাংলাদেশের জন্য কাল হয়ে দাঁড়ায়, এমনটাই মনে করেন বীরেন্দ্র শেবাগ। ভারতের সাবেক এই আগ্রাসী ব্যাটার বলছেন, খুব সহজেই উইকেট দিয়ে এসেছে সৌম্য, শান্ত, মুশফিকরা। তাওহীদের ব্যাটিং হৃদয় ছুয়ে গেছে শেবাগের। তবে জাকের আলীর সাথে তার জুটিটা আরও বড় হতে পারতো বলে মনে করেন সাবেক এ ভারতীয় ক্রিকেটার।

বীরেন্দ্র শেবাগ বলেন, উইকেটে আসলে বোলারদের জন্য তেমন কিছু ছিলো না। বল বিবেচনা করলে সহজেই রান করা উচিত ছিলো। বাংলাদেশি ব্যাটাররা উইকেট খুব সহজেই দিয়ে এসেছে। তবে এটাও বলতে হবে ভাগ্য সহায় ছিলো না তাদের। ইনসাইড এজেও আউট হয়েছে তারা।

তিনি আরও বলেন, হৃদয় খুব ভালো ব্যাটিং করেছে। দ্রুত ৫ উইকেট পড়ার পর কাজটা খুব সহজ ছিলো না, মাঝে মাঝে স্লো হয়ে যাচ্ছিল। জাকেরের সাথে তার জুটি একটু বড় হলে ২৭০ রানও হতে পারতো। তবে বোলিংয়ে শামি বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়।

এদিকে সাবেক ভারতীয় ক্রিকেটার ও বিশ্লেষক সঞ্জয় মাঞ্জরেকার বলছেন, ফিল্ডিং ব্যর্থতাও বাংলাদেশের হারের অন্যতম কারণ। বিশেষ করে লোকেশ রাহুলের যে ক্যাচটা ধরতে পারেনি জাকের আলী অনিকের পিচ্ছিল হাত, সেটাকে ম্যাচের অন্যতম টার্নিং পয়েন্ট হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন এ ক্রিকেট বিশ্লেষক।

সঞ্জয় মাঞ্জরেকার বলেন, লোকেশ রুহুলের যে ক্যাচটা ছেড়েছে জাকের আলী সেটা ম্যাচের অন্যতম টার্নিং পয়েন্ট। আমি এটা বলছি না রাহুল আউট হলে ভারত হেরে যেত। তবে উইকেটে তখন কিছুটা সহায়তা ছিলো। ভারত একটু প্যানিক করলেই বাংলাদেশ লড়াইটা জমিয়ে তুলতে পারতো।

ভারত ম্যাচের মতোই সাম্প্রতিক সময়ে ওয়ানডেতে বাংলাদেশের টপ অর্ডারের ব্যর্থতা নিয়মিত চিত্র হয়ে দাড়িয়েছে। গ্রুপ পর্বের পরের দুই ম্যাচে সেই ধারা অব্যাহত থাকলে আইসিসি ইভেন্টে ভরাডুবির গল্পটা থাকবে চলমান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়