শিরোনাম
◈ সতর্ক সংকেত জারি, আজ বজ্রপাতে মৃত্যুর ঝুঁকি খুবই বেশি ◈ পলাতক সাবেক মন্ত্রী-এমপিরা যুক্তরাজ্যে আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে  ◈ বিএনপির নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণ: বাম দলগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের চেষ্টা ◈ হাথুরুসিংহে ও তার দুই সহকারী ‘নাসুমকে চড় মারা’ প্রসঙ্গে যা বললেন ◈ অ্যাঞ্জেলিনা জোলির সমর্থন গাজার প্রতি, ইসরায়েলি হামলাকে বললেন ‘গণকবরের মতো ধ্বংসযজ্ঞ’ ◈ গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, হাসপাতালে ভর্তি ◈ প্রাইমএশিয়া শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যা: ৩ জন আটক ◈ টাঙ্গাইলের ৭০০ বছরের নওয়াব শাহী জামে মসজিদে ৯৮ বছর ধরে চলছে অবিরাম কুরআন তিলাওয়াত ◈ প্রধান উপদেষ্টার কাতার সফরে এলএনজি ও ভিসা ইস্যু ছাড়াও যেসব বিষয় গুরুত্ব পাবে ◈ প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র খুন: ১০-১৫ জন নির্দয়ভাবে পেটায় জাহিদকে, ঘটনার সূত্রপাত যেভাবে

প্রকাশিত : ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:২৫ দুপুর
আপডেট : ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : এল আর বাদল

আইসিসি স্মরণ করিয়ে দিলো বিগত চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেরা পাঁচ মুহূর্ত 

স্পোর্টস ডেস্ক : এ পর্যন্ত চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ৮টি আসর অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই আসর গুলোর মধ্যে ক্রিকেটপ্রেমীদের মাঝে রয়েছে অনেক স্মৃতি। সেই সব স্মৃতিগুলোর মধ্য থেকে আইসিসি সেরা পাঁচ মূহুর্ত তুলে ধরেছে। যেখানে আছে ২০১৭ চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে পাকিস্তানের শিরোপা জয়ের সেই মূহুর্ত।

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সেরা ৫ মুহুর্ত গুলো -

২০০২: ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
বীরেন্দ্র শেবাগের অফ স্পিন জাদুতে সেবার দক্ষিণ আফ্রিকাকে বিদায় করে দিয়ে ফাইনালে ওঠে ভারত। কলম্বোতে প্রথম সেমিফাইনালে শেবাগের ফিফটিতে ৯ উইকেটে ২৬১ রান দাঁড় করায় ভারত। 
লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ৭ উইকেট হাতে রেখে দুইশোর গ-ি পেরিয়ে যায় প্রোটিয়ারা। সেঞ্চুরি (১১৬ রান) আদায় করে নেন গিবস। এরপর তিনি রিয়াটার্ড হার্ট হয়ে ফিরে যান। অপরদিকে সেঞ্চুরির কাছাকাছি ছিলেন প্রোটিয়া লিজেন্ড জ্যাক ক্যালিস। এরপর বল হাতে মার্ক বাউচার, জ্যাক ক্যালিস (৯৭ রান) আর ল্যান্স ক্লুজনারকে ফিরিয়ে নাটকীয়ভাবে ভারতকে ফাইনালে তোলার নায়ক বনে যান শেবাগ। ২৫ রানে ৩ উইকেট নিয়ে ও ব্যাট হাতে ৫৯ রান করে ম্যাচসেরাও হন তিনি।

২০০৪: ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম ইংল্যান্ড
সেবার ফাইনালে ইংল্যান্ডের করা ২১৭ রানের জবাবে ১৪৭ রানে ৮ উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তখনও বল বাকি ৯৮টি। শিবনারায়ণ চন্দরপলের বিদায়ে হার চোখ রাঙাচ্ছিল ক্যারিবীয়দের। 

তবে, ৯ম উইকেটে কার্টনি ব্রাউনি আর ইয়ান ব্র্যান্ডশোর ৭১ রানের অবিশ্বাস্য এক জুটিতে শিরোপা জিতে নেয় ক্যারিবিয়ানরা। ব্রাউনি ৩৫ আর ব্র্যাডশো অপরাজিত থাকেন ৩৪ রানে।

২০০৯: দক্ষিণ আফ্রিকা বনাম ইংল্যান্ড
দক্ষিণ আফ্রিকার সেঞ্চুরিয়নে ওয়াইজ শাহের ৮৯ বলে ৯৮ রানে ৮ উইকেটে ৩২৩ রান সংগ্রহ করে ইংল্যান্ড। লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে গ্রায়েম স্মিথের ১৪১ রানের পরেও ২২ রানে হেরে যায় প্রোটিয়ারা। ব্রড-অ্যান্ডারসন জুটির ৩টি করে উইকেট শিকারে হাইস্কোরিং ম্যাচে হেরে সেমির আশা জাগিয়েও ছিটকে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।

২০১৩: নিউজিল্যান্ড বনাম শ্রীলঙ্কা
কার্ডিফে লো স্কোরিং থ্রিলারে মাত্র ১৩৮ রানে থামে শ্রীলঙ্কার ইনিংস। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৩৫ রানে ৭ উইকেট থেকে লাসিথ মালিঙ্গার ম্যাজিকে ১৩৫ রানে ৯ উইকেট হারিয়ে বিপাকে নিউজিল্যান্ড। তবে টিম সাউদির ব্যাটে ওই ম্যাচে ১ উইকেটের শ্বাসরুদ্ধকর জয় পায় কিউইরা।

২০১৭: ভারত-পাকিস্তান
বৈশ্বিক আসরে প্রথমবারের মতো ভারতকে হারিয়ে চমকে দেয় পাকিস্তান। প্রথমে ব্যাট করে পাকিস্তানের করা ৩৩৮ রানের জবাবে মাত্র ১৫৮ রানেই গুটিয়ে যায় ভারতের ইনিংস। ব্যাট হাতে ফখর জামানের সেঞ্চুরির পর মোহাম্মদ আমিরের ম্যাজিকাল স্পেলে লন্ডনে ইতিহাস গড়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির শিরোপা উৎসবে মেতেছিল সরফরাজ আহমেদের পাকিস্তান।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়