শিরোনাম
◈ নির্বাচনের মাঠে কোন দল কী অবস্থানে ◈ শাপলা চত্বর ও গণজাগরণ মঞ্চ নিয়ে প্রেস সচিব শফিকুল আলমের স্ট্যাটাস ◈ তৃতীয় ধাপে প্রাথমিকে নির্বাচিত ৬৫৩১ শিক্ষকের যোগদানের তারিখ ঘোষণা ◈ সংশোধিত এডিপি অনুমোদন, ব্যয় কমল ৪৯ হাজার কোটি টাকা ◈ বাংলাদেশে প্রতিশোধমূলক সহিংসতা তদন্তে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে জাতিসংঘের প্রতিবেদন: ফলকার টুর্ক ◈ রমজানের শুভেচ্ছা বার্তায় যা বললেন ট্রাম্প ◈ সাংবাদিক জিল্লুর রহমানের অভিযোগের জবাব দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ◈ নুরুল হক নুরের নতুন দলে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গ, যা বলল গণ অধিকার পরিষদ ◈ কমেছে বৈদেশিক বিনিয়োগ, অভ্যন্তরীণ সমস্যাকেই দায়ী করছেন ব্যবসায়ীরা ◈ মজুদকৃত প্রায় ১২ হাজার লিটার সয়াবিন তেল জব্দ

প্রকাশিত : ১৩ আগস্ট, ২০২৪, ১১:৩৫ দুপুর
আপডেট : ০৪ মার্চ, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

প্যারিস অলিম্পিকে স্বর্ণ জিতে শ্বশুর বাড়ি থেকে মহিষ উপহার পেলেন আরশাদ

স্পোর্টস ডেস্ক: প্যারিস অলিম্পিকে দেশকে সোনা এনে দিয়ে এখন পাকিস্তানের জাতীয় হিরো আরশাদ নাদিম।  সোমবার (১২ আগস্ট) দেশে ফেরার পর তাকে নিয়ে বাঁধনহারা উচ্ছ্বাস করেছেন ভক্ত-সমর্থকরা। সোনা এনে দেওয়ার পুরস্কার হিসেবে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন জায়গা থেকে নগদ অর্থমূল্য, গাড়িসহ আরো অনেক গিফট পাচ্ছেন তিনি।
এমনকি দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য পাকিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘হিলাল-ই-ইমতিয়াজ’ পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি।

তবে আনুষ্ঠানিকভাবে পাকিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পুরস্কার পাওয়ার আগে ব্যতিক্রম এক গিফট পেয়েছেন পাকিস্তানকে প্রথমবারের মতো ব্যক্তিগত ইভেন্টে স্বর্ণ এনে দেওয়া আরশাদ।

পুরস্কার হিসেবে মহিষ উপহার পেয়েছেন সোনাজয়ী আরশাদ। অলিম্পিকের রেকর্ড ৯২.৯৭ মিটার বর্শা নিক্ষেপকারী অ্যাথলেটকে পুরস্কারটি দিয়েছেন তার শ্বশুর মুহাম্মদ নওয়াজ। গ্রামের ঐতিহ্য মেনে অত্যন্ত মর্যাদা ও সম্মানের প্রতীক হিসেবে মহিষ উপহার দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নওয়াজ।

মহিষ দেওয়ার বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে নওয়াজ বলেছেন, গ্রামের ঐতিহ্য অনুযায়ী মহিষ উপহার দেওয়া আমাদের এখানে অত্যন্ত মূল্যবান ও সম্মানের। নাদিম সাফল্য পেয়েও গ্রামকে ভুলে যায়নি। তার বাড়ি এখনো গ্রামেই। মা-বাবা ও ভাইয়েদের সঙ্গে এখনো সে গ্রামে থাকে।

আর্থিকভাবে অসচ্ছল হলেও শৈশব থেকেই আরশাদ খেলার প্রতি খুবই প্যাশোনেট ছিলেন বলে জানিয়েছেন নওয়াজ। আরশাদের শ্বশুর বলেছেন, ‘ছয় বছর আগে যখন সে আমার মেয়েকে বিয়ে করতে রাজি হয়েছিল তখন সে ছোট একটা জব করত। তবে নিজের খেলার বিষয়ে খুবই প্যাশোনেট ছিল। বাড়ির পাশে এবং মাঠে প্রতিনিয়ত জ্যাভলিন অনুশীলন করতো।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়