শিরোনাম
◈ মাসে অতিরিক্ত ২৫০ মিলিয়ন ডলার গুনতে হবে মার্কিন শুল্ক থাকলে  ◈ ভারতের সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ বাংলাদেশের কাছে তুলল পাকিস্তান ◈ মেরে না ফেলা পর্যন্ত ভারত, ‘র’ আর আ.লীগের বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত থাকবে: হাসনাত আবদুল্লাহ ◈ ‘চীন সরকারের হাসপাতাল নীলফামারীতে হবে’ ◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন নাগরিকদের জন্য সতর্কতা ◈ বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা ◈ দেশের বাজারে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ◈ প্রশাসন কার পক্ষে,পাল্টাপাল্টি অভিযোগে এনসিপি - বিএনপি ◈ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেলের প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ চলছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা ◈ জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ নারী সংস্কার কমিশনের

প্রকাশিত : ১৫ জুলাই, ২০২৪, ০৩:৫৫ দুপুর
আপডেট : ১৫ মার্চ, ২০২৫, ০৪:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শিরোপাতে শুরু শিরোপাতেই বিদায় ডি মারিয়ার

ডি মারিয়ার

স্পোর্টস ডেস্ক: কোপা আমেরিকা শিরোপা ঘরে তোলার মধ্য দিয়ে আর্জেন্টিনার হয়ে শেষ আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন আনহেল ডি মারিয়া। অবস্য এই টুর্নামেন্টের ফাইনালের আগেই অবসরের ঘোষণা দিয়েছিলেন আর্জেন্টাইন এই ফরোয়ার্ড। টানা তিন শিরোপা জয়ের পর অফিসিয়ালি বিদায় জানালেন ভালোবাসার সাদা-আকাশী জার্সিকে। 

তবে মজার বিষয় হলো ডি মারিয়া ক্যারিয়ার শুরু করেছিলেন ২০০৭ সালে। সেইবার ফিফা অনূর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ জিতেছিল আর্জেন্টিনা। আর ওই দলের সদস্য ছিলেন ডি মারিয়া।
 
দীর্ঘ ২৮ বছর শিরোপার খরায় ভুগছিল আর্জেন্টিনা। ২০২১ সালে ডি মারিয়ার হাত ধরেই সেই খরা কাটে আলবিসেলেস্তেদের। ফাইনালে ব্রাজিলকে ১-০ গোলে হারায় মেসিরা। গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচটির একমাত্র গোল আসে ডি মারিয়ার পা থেকে। ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের ফাইনালেও গোল করে অবদান রাখেন ডি মারিয়া।
এবারের আসরেও কম ভূমিকা ছিল না তার। ফাইনালে অবশ্য কোনো অ্যাসিস্ট বা গোল আসেনি তার পা থেকে। কিন্তু দ্বিতীয়ার্ধের পর থেকে ক্রমাগত কলম্বিয়ার রক্ষণে তিনি হানা দিয়ে এক প্রান্ত ব্যস্ত রেখেছিলেন।

৩৬ বছর বয়সী এই উইঙ্গার আর্জেন্টিনার চারটি বিশ্বকাপে (২০১০, ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২২) গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন। ২০১৪ সালে ব্রাজিল বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানো এবং ২০২২ সালে কাতারে বিশ্বকাপ জয়ের পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল তার। -চ্যানেল২৪

২০১৪ ও ২০১৫ সালে টানা কোপা আমেরিকার ফাইনাল খেলে আর্জেন্টিনা। দুইবারই দলের অন্যতম সেরা পারফর্মার ছিলেন ডি মারিয়া। কিন্তু দুইবারই খালি হাতে দেশে ফিরতে হয়েছিল মেসিদের। শেষ পর্যন্ত ২০২১ সালে তার হাত ধরেই শিরোপা খরা কাটায় আর্জেন্টাইনরা। যার ফলশ্রুতিতে ইতিহাসের দ্বিতীয় দেশ হিসেবে টানা তিন শিরোপা জিতেছে আলবিসেলেস্তেরা।

২০০৮ বেইজিং অলিম্পিকের স্বর্ণপদক অর্জনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন এই কিংবদন্তি। আর্জেন্টিনার জার্সিতে পিএসজির সাবেই এই তারকা খেলেছিলেন ১৪৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ। যেখানে ৩১টি গোল করেছেন।

আইএফ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়