শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ রেলওয়ের সঙ্গে ভবিষ্যতে কাজের আশ্বাস জাপান রাষ্ট্রদূতের ◈ নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া সিয়ামকে ছাত্রলীগের পদ থেকে অব্যাহতি ◈ অবৈধ টাকায় ভোগ-বিলাস এখন ফ্যাশন, এর উৎস কেউ জানতে চায় না: প্রধান বিচারপতি ◈ আগের কোটা আন্দোলনের ৩১ নেতা বিসিএসে উত্তীর্ণ হতে পারেনি: ওবায়দুল কাদের  ◈ পিএসসির প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় সেই আবেদ আলী ও তার ছেলেসহ গ্রেপ্তার ১৭  ◈ নরসিংদীর রেললাইনে ৫ জনের  ছিন্নবিচ্ছিন্ন মরদেহ উদ্ধার, দেখতে গিয়ে আরেকজনের মৃত্যু ◈ ‘কোটা আন্দোলন চলবে’ ঘোষণা দিয়ে সাইন্সল্যাব ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা ◈ কোটা আন্দোলনকারীদের ৬৫ সদস্যের সমন্বয় কমিটি গঠন ◈ রথযাত্রায় নিহতদের আত্মার শান্তি ও আহতদের সুস্থতা কামনা মির্জা ফখরুলের ◈ বেগম খালেদা জিয়ার জীবন হুমকির মুখে: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ০৬ জুলাই, ২০২৪, ১২:৪৭ রাত
আপডেট : ০৬ জুলাই, ২০২৪, ০২:৪৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

স্বাগতিক জার্মানিকে হারিয়ে সেমিফাইনালে স্পেন

স্পোর্টস ডেস্ক: স্টুটগার্টে ইউরোপিয়ান ক্লাসিক ফুটবলই দেখা গেল জার্মানি এবং স্পেনের ম্যাচে। ইউরোর সেরা দুই দলের লড়াইটা জমলো সমানে সমান। ক্ষণে ক্ষণে রং বদলানো দ্বিতীয়ার্ধ উপহার দিলো আদর্শ এক ফুটবল ম্যাচ। ১-১ গোলে সমতায় থাকা হেভিওয়েট ব্যাটল চলে গেল অতিরিক্ত সময়ে। 

এর আগে কখনোই ইউরোর ম্যাচে স্বাগতিকদের বিপক্ষে গোল দেওয়া হয়নি স্পেনের। লামিনে ইয়ামাল আর দানি ওলমোর সৌজন্যে স্টুটগার্টের জার্মান দর্শকদের সামনে তাই-ই ঘটলো। প্রথমার্ধের পাল্টাপাল্টি আক্রমণের পর দ্বিতীয়ার্ধের ৫০ মিনিটে এলো গোল। ইয়ামালের নিরীহ দর্শন পাসটা ফাঁকায় পেয়েছিলেন দানি ওলমো। 

লেইট রান দিয়েছিলেন, জার্মানির মিডফিল্ড বা ডিফেন্সের কেউই মার্ক করেননি ওলমোকে। ফার্স্ট টাচ শটে পরাস্ত করলেন জার্মান গোলরক্ষক ম্যানুয়াল নয়্যারকে। 

অথচ এই দানি ওলমোকে শুরুর  রাখেননি কোচ লুইস দে লা ফুয়েন্তে। ম্যাচের ৭ম মিনিটে টনি ক্রুসের ফাউলে মাঠ ছাড়তে বাধ্য হন পেদ্রি। এরপরেই নামানো হয় ওলমোকে। শেষ পর্যন্ত ওলমোই স্পেনকে এনে দিলেন লিড। 

ম্যাচের প্রথমার্ধটা দুই দলই পার করেছে নিজেদের পায়ে বল রাখার চেষ্টায়। আক্রমণের বেলায় দুই দলই কিছুটা হলেও ছিল ধীরগতির। প্রথমার্ধে বড় আক্রমণ খুব একটা দেখা যায়নি। এর মাঝেও অবশ্য এগিয়ে যাওয়ার ভালো সুযোগ পেয়ে যায় স্পেন। ইয়ামালের ফ্রি-কিক আর ফ্যাবিয়ান রুইজের ডিবক্সের ভেতর থেকে নেয়া শট গোলবারের লক্ষ্যে না থাকলে বেড়ে যায় স্প্যানিশ দর্শকদের হতাশা। 

জার্মানি বল দখলে এগিয়ে থাকলেও স্প্যানিশ গতির তুলনায় কিছুটা পিছিয়েই ছিল পুরোটা ম্যাচে। প্রথমার্ধে খুব বেশি বলার মতো সুযোগ ছিল না তাদের সামনে। তবু কাই হাভার্টজের ২১ মিনিটে পাওয়া সুযোগটা জার্মান ভক্তদের পোড়াতেই পারে। 

দ্বিতীয়ার্ধে ম্যাচের গতি ফেরে ৫০ মিনিটে দানি ওলমোর গোলের পরে। জার্মানির একের পর এক আক্রমণ ম্যাচে যোগ করেছিল বাড়তি উত্তেজনা। নিকোলাস ফুলক্রুগকে নামিয়েছিলেন কোচ নাগেলসম্যান। জার্মানিরও সম্ভাবনা বেড়েছিল তাতে। 

ফুলক্রুগ ও হাভার্টজের জুটি এরপর বেশ খানিকটা সময় ভয় ধরায় স্পেনের ওপর। যদিও একের পর এক আক্রমণ ফিরিয়ে দিয়ে স্পেনকে ম্যাচে টিকিয়ে রেখেছিলেন গোলরক্ষক উনাই সিমন। 

৭৬ মিনিটে ম্যাচে নিজেদের সেরা সুযোগ পেয়ে যায় জার্মানি। নিকোলাস ফুল্ক্রুগের মাটি কামড়ানো শট ফিরে আসে গোলবার থেকে। ৮০ মিনিটে ফাঁকা পোস্টে গোল মিস করেন হাভার্টজ। 

এরপরই ৮৮ মিনিটে জার্মানি পায় নিজেদের কাঙ্ক্ষিত গোল। জটলার মাঝে জশুয়া কিমিখের হেড থেকে বল পেয়ে ভলিতে গোল করেন ফ্লোরিয়ান ভির্টজ। ম্যাচে ফেরে সমতা। ৯০ মিনিটের লড়াই শেষে জার্মানি-স্পেনের ম্যাচ ঠেকল অতিরিক্ত সময়ে। সূত্র: ঢাকা পোস্ট

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়