শিরোনাম
◈ নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁসের অভিযোগে গ্রেপ্তার হওয়া সিয়ামকে ছাত্রলীগের পদ থেকে অব্যাহতি ◈ অবৈধ টাকায় ভোগ-বিলাস এখন ফ্যাশন, এর উৎস কেউ জানতে চায় না: প্রধান বিচারপতি ◈ আগের কোটা আন্দোলনের ৩১ নেতা বিসিএসে উত্তীর্ণ হতে পারেনি: ওবায়দুল কাদের  ◈ পিএসসির প্রশ্নফাঁসের ঘটনায় সেই আবেদ আলী ও তার ছেলেসহ গ্রেপ্তার ১৭  ◈ নরসিংদীর রেললাইনে ৫ জনের  ছিন্নবিচ্ছিন্ন মরদেহ উদ্ধার, দেখতে গিয়ে আরেকজনের মৃত্যু ◈ ‘কোটা আন্দোলন চলবে’ ঘোষণা দিয়ে সাইন্সল্যাব ছাড়লেন শিক্ষার্থীরা ◈ কোটা আন্দোলনকারীদের ৬৫ সদস্যের সমন্বয় কমিটি গঠন ◈ রথযাত্রায় নিহতদের আত্মার শান্তি ও আহতদের সুস্থতা কামনা মির্জা ফখরুলের ◈ বেগম খালেদা জিয়ার জীবন হুমকির মুখে: মির্জা ফখরুল ◈ কোটা সংস্কারের দাবিতে বাংলা ব্লকেডের দ্বিতীয় দিনে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন পয়েন্টে সড়ক, রেলপথ অবরোধ

প্রকাশিত : ০৫ জুলাই, ২০২৪, ০৭:০৯ বিকাল
আপডেট : ০৬ জুলাই, ২০২৪, ০৫:৪৮ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দাবার আসরেই মারা গেলেন গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমান

নিজস্ব প্রতিবেদক: [২] শুক্রবার জাতীয় দাবা চ্যাম্পিয়নশিপের ১২তম রাউন্ড চলছিলো গ্র্যান্ডমাস্টার এনামুল হোসেন রাজীবের বিপক্ষে ভালো অবস্থানেই  ছিলেন আরেক গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমান। হঠাৎ-ই দাবা ফেডারেশনের কক্ষে মাথা ঘুরে পড়ে যান জিয়া।

 [৩] সবাই দ্রুত ছুটে যান দাবা বোর্ডের রুমে। সবাই তড়িঘড়ি করে তাকে ধরে নিচে নামায়। জিএম রাজীবের গাড়িতে করে শাহবাগের ইব্রাহিম কার্ডিয়াক হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে জিয়াকে। মাত্র নয় মিনিটে পল্টনের দাবা ফেডারেশন থেকে হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে জরুরি বিভাগের ডাক্তাররা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছেন। প্রাথমিক তথ্য জিয়ার পালস পাওয়া যাচ্ছে না। অবস্থা খুবই সংকটাপন্ন। পরে মৃত্যুর খবর আসে।

[৪] গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন দাবা ফেডারেশনের ইন্টারন্যাশনাল আরবিটার হারুনুর রশীদ। তিনি বলেছেন, জিয়া অসুস্থ হওয়ার ১০ মিনিটের মধ্যেই আমরা ওকে নিয়ে ইব্রাহিম কার্ডিয়াকে এনেছিলাম। কিন্তু ওকে ফেরানো গেলো না।

[৫] জিয়াকে যারা হাসপাতালে নিয়ে গেছেন তাদের ধারণা, খেলা অবস্থাতেই মারা গেছেন জিয়া। কারণ, হাসপাতালে নেওয়ার পর বহু চেষ্টায়ও জিয়ার পালস খুঁজে পাননি চিকিৎসকরা। পরে জিয়াকে মৃত ঘোষণা করেন তারা। মৃত্যুকালে জিয়াউর রহমানের বয়স হয়েছিল ৫০ বছর। 

[৬] ১৯৭৪ সালের ১ মে জন্ম নেওয়া জিয়ার দাবার সঙ্গে সখ্যতা গড়ে ওঠে ছোটবেলায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে নৃ-বিজ্ঞানে পড়াশোনা করা জিয়া ক্যারিয়ার হিসেবে বেছে নেন দাবাকেই।

[৭] ১৯৮৭ সালে আন্তর্জাতিক রেটিং লাভ করা জিয়া ১৯৯০ সালে ফিদেমাস্টার, ১৯৯৩ সালে আন্তর্জাতিক মাস্টার ও ২০০২ সালে গ্র্যান্ডমাস্টার হন। সম্পাদনা: এল আর বাদল

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়