স্পোর্টস ডেস্ক: বিশ্বকাপের প্রথম রাউন্ডের খেলা শেষ হয়েছে। ২০ দল থেকে ৮টি দল সুপার এইটে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে এবার অনৈতিক কাজের একটি ইঙ্গিত পেয়েছে আইসিসি।
পিটিআই’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঘটনাটি গ্রুপ পর্বে গায়ানায় হওয়া একটি ম্যাচ চলাকালীন সময়ের। সেই ম্যাচে কেনিয়ার সাবেক এক পেসার কয়েকটি ভিন্ন মোবাইল নম্বর থেকে উগান্ডার জাতীয় দলের এক ক্রিকেটারের কাছে বার্তা প্রেরণের চেষ্টা করেন। তবে এর সঙ্গে জড়িত কারো নাম প্রকাশ করেনি আইসিসি।
নিজস্ব সূত্রের বরাতে পিটিআই জানিয়েছে, এটি আশ্চর্যের কিছু নয় যে, এই ব্যক্তি উগান্ডার জাতীয় দলের একজন খেলোয়াড়কে লক্ষ্য করে এটি করেছে। বড় দলের তুলনায় সহযোগী দেশগুলো দুর্নীতির জন্য সহজ লক্ষ্যবস্তু। কিন্তু এই ক্ষেত্রে যে খেলোয়াড়ের সাথে যোগাযোগ করা হয়েছিল তিনি নিজেই আইসিসিকে খুব তাড়াতাড়ি বিষয়টি জানিয়ে সঠিক কাজটি করেছেন।
ঘটনাটি আইসিসির কাছে প্রকাশ করেন উগান্ডার ওই ক্রিকেটার। বিষয়টি জানার পর অতিমাত্রায় সতর্কতা অবলম্বন করছে নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি। বিষয়টি নিয়ে তদন্তে নেমেছে তারা। একই সঙ্গে উগান্ডার মতো আরও যেসব সহযোগী সদস্য আছে তাদের সতর্কবার্তা দিয়েছে আইসিসি।
আইসিসির নিয়মে বলা আছে, কোনো ক্রিকেটার যদি ম্যাচ ফিক্সিংয়ের কোনো অফার পেয়ে থাকে এবং তিনি যদি তা প্রকাশ করতে ব্যর্থ হন বা ইচ্ছেকৃতভাবে গোপন করেন এবং পরে কোনোভাবে বিষয়টি সম্পর্কে আইসিসি অবগত হয়, তাহলে ওই ক্রিকেটারকে সংস্থাটির বিধিতে উল্লেখিত শাস্তি পেতে হবে।
এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :