শিরোনাম
◈ বাংলাদেশের মতো ভারতেও অভ্যুত্থানের শঙ্কা: দি ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদন ◈ বিএনপির বিরুদ্ধে এনসিপির বিস্ফোরক অভিযোগ ◈ প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর: নতুন অধ্যায়ের সূচনা বাণিজ্য-বিনিয়োগে  ◈ আরও কঠোর হচ্ছে ভারতে বিদেশিদের প্রবেশ-অবস্থান  ◈ গুলশান-বনানীর সড়ক ব্যবহারে যে নির্দেশনা দিলো ট্রাফিক বিভাগ ◈ ঈদ আনন্দ মিছিলে মূর্তি প্রদর্শনী নিয়ে জামায়াতের বিবৃতি ◈ ড. ইউনূসের প্রতিনিধিকে মার্কিন উপ-জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার ফোন, যে আলোচনা হলো ◈ ভাইরাল মাফলার নিয়ে নতুন যে তথ্য দিলেন প্রেস সচিব শফিকুল আলম ◈ বাংলাদেশ কাউকে কানেক্টিভিটি চাপিয়ে দেবে না, কেউ নিলে খুব ভালো না নিলে কিছু করার নেই ◈ বিমসটেকের পরবর্তী চেয়ারম্যান প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস

প্রকাশিত : ২৩ মে, ২০২৩, ১১:২৭ দুপুর
আপডেট : ২৩ মে, ২০২৩, ০২:০৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

২ বছর পর জামিনে মুক্ত হেফাজতের হারুন ইজহার

হেফাজতের হারুন ইজহার

তারিক আল বান্না: হেফাজত নেতা হারুন ইজহার বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফরকালে দেশের বিভিন্নস্থানে হেফাজতের তাণ্ডবের ‘মদদদাতা’ হিসেবে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন। সোমবার রাতে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে তার মুক্তি পাওয়ার কথা জানিয়েছেন ডেপুটি জেলার মো. ইব্রাহীম। বিডিনিউজ

কওমী মাদ্রাসাভিত্তিক সংগঠন হেফাজত ইসলামের বিলুপ্ত কমিটির শিক্ষা ও সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক মুফতি হারুন ইজহারের আইনজীবী আব্দুস সাত্তার জানান, তার বিরুদ্ধে ২৬টি মামলা ছিল, যেগুলোর প্রতিটিতে তার জামিন হয়েছে।

২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী এবং ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সফর ঘিরে দেশের বিভিন্নস্থানে যে নাশকতা হয়েছে, তাতে প্রত্যক্ষভাবে মদদ দেওয়ার অভিযোগে ওই বছরের ২৮ এপ্রিল রাতে তাকে চট্টগ্রামের লালখান বাজার মাদ্রাসা থেকে গ্রেপ্তার করেছিল র‌্যাব।

হারুন ইজহার বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি ইজহারুল ইসলাম চৌধুরীর বড় ছেলে এবং চট্টগ্রামের লালখান বাজারের জামিয়াতুল উলুম আল ইসলামিয়া মাদ্রাসার সহকারী পরিচালক।

হারুনের বাবা মুফতি ইজহার চট্টগ্রামের ওই মাদ্রাসার পরিচালক, যিনি এক সময় হেফাজতে ইসলামের নায়েবে আমির ছিলেন ।

২০০৯ সালের নভেম্বরে ওই মাদ্রাসার পেছনের পাহাড় থেকে লস্কর ই তৈয়বার সন্দেহভাজন দুই বিদেশি জঙ্গিসহ গ্রেপ্তার হয়েছিলেন হারুন।

ঢাকায় ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসে হামলা পরিকল্পনায় জড়িত থাকার অভিযোগ ছিল তাদের বিরুদ্ধে।

ঢাকা পোস্ট জানায়, ২০১৩ সালের ১০ জুলাই চট্টগ্রামের লালখান বাজার মাদরাসায় গ্রেনেড বিস্ফোরণের ঘটনায় হারুন ইজহার গ্রেপ্তার হন। সেবার দীর্ঘদিন কারাগারে থাকার পর মুক্তি পান তিনি। সম্পাদনা: মাজহারুল ইসলাম

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়