শিরোনাম
◈ ঈদের দিনে ফেসবুক বার্তায় যা বললেন সারজিস আলমের ◈ শোলাকিয়ায় ভাঙলো আগের সব রেকর্ড, ৬ লাখের বেশি মুসল্লির নামাজ আদায় ◈ এবার কারাগারে যেমন কাটছে আ.লীগ নেতাদের ঈদ ◈ আওয়ামী লীগ নেতারা বিদেশে ঈদ উদযাপন করে ছবি দিচ্ছেন, ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দেশে থাকা কর্মীরা! ◈ এবার মুক্ত পরিবেশে ঈদ উদযাপন করতে পারছে দেশের মানুষ: মির্জা ফখরুল  ◈ খালেদা জিয়ার পরিবারের ঈদের ছবি পোস্ট করে যা বললেন আসিফ নজরুল ◈ ঈদে কারাবন্দিদের জন্য থাকছে যেসব খাবার ◈ অনেকের ঘরেই আজ ঈদের আনন্দ নেই, অনেক মা সন্তানের জন্য কান্না করছে: জামায়াতে আমির ◈ উপকূলের ঈদ আনন্দ পানিতেই ◈ সুন্দরবন থেকে চলে আসা ৪০ কেজি ওজনের অজগর উদ্ধার!

প্রকাশিত : ২৮ মার্চ, ২০২৫, ০৮:৩৪ রাত
আপডেট : ৩১ মার্চ, ২০২৫, ০৬:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ঢাকায় মহাসমাবেশ ডেকেছে হেফাজতে ইসলাম

২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে গণহত্যা, পিলখানা হত্যাকাণ্ড, গুম, খুন, ২০২১ সালে মোদিবিরোধী আন্দোলন ও চব্বিশের ছাত্র-জনতার ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনে গণহত্যার বিচার এবং হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলে দায়ের হওয়া সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবিতে ৩ মে (শনিবার) ঢাকায় মহাসমাবেশ করবে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সংগঠনটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা আজিজুল হক। 

তিনি জানান, আগামী ৩ মের ঢাকার মহাসমাবেশ ছাড়া আগামী জুন মাসে সব জেলা ও মহানগর প্রতিনিধিদের নিয়ে জাতীয় কনভেনশন করা হবে।

এর আগে শুক্রবার বিকাল ৩টায় ঢাকার জামিয়া মাদানিয়া বারিধারা মিলনায়তনে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা সাজিদুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সংগঠনটির কেন্দ্রীয় খাস কমিটির এক জরুরি সভায় এসব সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় বলে জানা গেছে।

সভায় উপস্থিত ছিলেন- কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির মাওলানা মাহফুজুল হক, ড. আহমদ আবদুল কাদের, মাওলানা আহমাদ আলী কাসেমী, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা জুনাইদ আল হাবিব, যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মুহাম্মদ মামুনুল হক, মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদী, অর্থ সম্পাদক মাওলানা মুফতি মনির হোসাইন কাসেমী ও প্রচার সম্পাদক মুফতি কেফায়েতুল্লাহ আজহারী প্রমুখ।

জানা গেছে, সভায় পরামর্শক্রমে জাতিসংঘের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশনের প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগকে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধ করার দাবি জানানো হয়। এছাড়া ফ্যাসিস্ট হাসিনা ও তার দল এদেশে ১৬ বছর মানবতা বিরোধী অপরাধ করেছে। বাংলাদেশের মাটিতে অবৈধ ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে গিয়ে আওয়ামী লীগ দল হিসেবেই সন্ত্রাস ও মানবতা বিরোধী অপরাধে জড়িত ছিল। দেশে ঘুম, খুন, সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল বলে সভায় দাবি করা হয়। 

এদিকে, ২০০৯ সালের সন্ত্রাস দমন আইনে প্রশাসনিক আদেশের মাধ্যমে এবং ১৯৭৮ সালের ‘দ্য পলিটিক্যাল পার্টিস অর্ডিন্যান্স’ অনুযায়ী সরকার চাইলে আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করতে পারবে।

এই দাবি আদায়ে দেশের স্বার্থেই সব মত-পথ ও ঘরানার মানুষকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। ভারতীয় আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধ লড়াই চালিয়ে যেতে হবে বলে জানান বক্তারা।  উৎস: যুগান্তর।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়