শিরোনাম
◈ প্রেসসচিব শফিকুল আলম আলোচিত সেই মাফলারটি বিক্রির ঘোষণা দিলেন ◈ দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা এনামুল হক বিজয়ের ◈ চ্যাম্পিয়নস লিগ শেষ ষোলোর প্লে-অফের ড্র, ম্যানসিটি লড়বে রিয়াল মাদ্রিদের বিরুদ্ধে ◈ রিজওয়ানকে অধিনায়ক করে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির দল ঘোষণা করলো পাকিস্তান ◈ কোন দল যাবে বিপিএলের প্লে-অফে? রাজশাহী না খুলনা, ফয়সালা আজ ◈ লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়াম থেকে ইমরান খানের নাম সরানো হচ্ছে! ◈ চাকরির লোভ দেখিয়ে রাশিয়ায় পাচার: ইউক্রেন যুদ্ধে বাংলাদেশি নিহত ◈ ‌‌‘বিতর্কিত নন, কিন্তু জনসম্পৃক্ততা আছে—এমন একজনকে খুঁজছেন শেখ হাসিনা’ ◈ ফরিদপুরের দুই যুবককে ইতালি নেওয়ার কথা বলে লিবিয়ায় গুলি করে হত্যা ◈ আ.লীগের লিফলেট বিলি : আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হকারদের প্রতি নির্দেশনা

প্রকাশিত : ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৯:৫৩ সকাল
আপডেট : ০১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১২:০৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গণহত্যার বিচার চায় বিএনপি

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের গুম-খুন থেকে শুরু করে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সাথে জড়িত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী সব অপরাধের বিচার চায় বিএনপি।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের প্লাটফর্ম খেকে রাজনৈতিক দলগুলোকে দেয়া জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের খসড়া ঘোষণাপত্রের মূল স্পিরিটকে অক্ষুণœ রেখে নানা সংযোজন ও বিয়োজন এনে এমন অভিপ্রায়ের কথা উল্লেখ করেছে বিএনপি।

বিএনপি একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে শেখ হাসিনা সরকারের পতন পর্যন্ত ফ্যাসিবাদবিরোধী দীর্ঘ গণতান্ত্রিক সংগ্রামের পরিক্রমা তুলে ধরে জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের খসড়া ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে। এই ঘোষণাপত্রে ভবিষ্যতে ফ্যাসিবাদী শাসন যাতে আর ফিরে না আসতে পারে, সে ব্যাপারে দৃঢ় অভিপ্রায় ব্যক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া ন্যূনতম সময়ে একটি অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জাতীয় সংসদে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক সংস্কারে মানুষের প্রত্যাশার কথাও তুলে ধরা হয়েছে। দলটি জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের এই ঘোষণাপত্রকে ‘প্রোক্লেমেশন’ না বলে ‘ডিক্লারেশন’ বলে উল্লেখ করেছে।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতারা গত ৩১ ডিসেম্বর গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র দেয়ার উদ্যোগ নিয়েছিল। তবে রাজনৈতিক দলগুলো বিশেষত বিএনপির আপত্তির কারণে সেই ঘোষণাটা আসেনি। অবশ্য আগের দিন ৩০ ডিসেম্বর অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে রাজনৈতিক মতৈক্যে ঘোষণাপত্র প্রণয়নের উদ্যোগের কথা জানানো হয়। এরপর ছাত্রদের তৈরীকৃত ঘোষণাপত্রের খসড়া রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হয়। পরবর্তীতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রণয়ন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার ডাকে গত ১৬ জানুয়ারি সর্বদলীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে বিএনপির প্রতিনিধিত্ব করেন স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। প্রধান উপদেষ্টার সর্বদলীয় ওই বৈঠকে ঘোষণাপত্র নিয়ে দলীয় অবস্থান তুলে ধরেন তিনি। সেখানে সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, যেকোনো গণ-অভ্যুত্থান-গণ-আন্দোলনের রাজনৈতিক দলিল প্রণয়নের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক মতৈক্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একই সাথে এর আইনি ভিত্তি কী হবে, সে ব্যাপারেও যথেষ্ট আলোচনা-পর্যালোচনার প্রয়োজন আছে। এরপর বিএনপি এটা নিয়ে দলীয় নীতি-নির্ধারণী ফোরামে একাধিক বৈঠক করেছে।

সেখানে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান এবং অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের এতদিন পরে এসে এই ঘোষণাপত্রের যৌক্তিকতা, প্রাসঙ্গিকতা ও প্রয়োজনীয়তা আছে কি না- এ ধরনের নানান বক্তব্য আসে। ঘোষণাপত্র প্রণয়ন নিয়ে নানা প্রশ্ন থাকলেও চূড়ান্তভাবে ছাত্রদের প্রস্তাবিত জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের ঘোষণাপত্র প্রণয়নের উদ্যোগকে সম্মান জানিয়ে বাস্তবতার নিরিখে খসড়ায় প্রয়োজনীয় সংস্কার ও পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত নেয় বিএনপি। তারই আলোকে দলটি এই খসড়া ঘোষণাপত্র চূড়ান্ত করেছে। বিএনপি তাদের এই খসড়া ঘোষণাপত্র নিয়ে ইতোমধ্যে ফ্যাসিবাদবিরোধী যুগপৎ আন্দোলনের মিত্রদের মতামত নিচ্ছে। এরই অংশ হিসেবে গতকাল শুক্রবার ১২ দলীয় জোট ও জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের নেতাদের সাথে বৈঠক করেছে দলটি। এ ছাড়া এ দিন বৈঠক করেছে খেলাফতে ইসলামীর সাথেও। পর্যায়ক্রমে যুগপতের অন্য শরিকদেরও মতামত নেবে। এ ছাড়া বৈঠক করবে ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে তারা পৃথকভাবে রাজপথে সক্রিয় থেকে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন বর্জনকারী অন্য দলগুলোর সাথেও। কারণ, বিএনপি জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে এই রাজনৈতিক ঘোষণাপত্র প্রণয়ন করতে চায়।

জানা গেছে, বিএনপির তৈরীকৃত খসড়ায় মৌলিক কোনো পরিবর্তন হবে না। তবে মিত্রদের সাথে আলোচনার ভিত্তিতে সেখানে টুকটাক পরিবর্তন, পরিবর্ধন, সংশোধন হতে পারে। এ দিকে ছাত্রদের ও বিএনপির তৈরীকৃত খসড়া ঘোষণাপত্র পর্যালোচনায় দেখা যায়, অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিল থাকলেও কিছু কিছু জায়গায় বৃহৎ পরিসরের কথা ভাবা হয়েছে এবং শব্দগত পরিবর্তন আনা হয়েছে।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের খসড়া ঘোষণাপত্রে ছাত্ররা স্বাধীনতা যুদ্ধকে ‘জনযুদ্ধ’ আর বিএনপি ‘মুক্তিযুদ্ধ’ বলছে। দলটি ঘোষণাপত্রে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করার কথাও বলেছে, যেটি ছাত্রদের ঘোষণাপত্রে নেই। ছাত্রদের ঘোষণাপত্রে সংবিধান সম্পর্কে বলা হয়েছে, স্বাধীন বাংলাদেশে ১৯৭২ সালের সংবিধান স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ ও অংশগ্রহণকারী লাখ লাখ মানুষের মতামত ও প্রত্যাশাকে প্রতিফলন করতে ব্যর্থ হয়েছিল এবং গণতন্ত্র ও রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ব্যর্থ করার পথ সুগম করেছিল। এ ছাড়া বিগত শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার একদলীয় স্বার্থে সংবিধান সংশোধন ও পরিবর্তন করে বাংলাদেশের সব রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানকে ধ্বংস করেছে। তাই আমরা ফ্যাসিবাদ ও স্বৈরাচারকে লালন করার দলিল ১৯৭২ সালের সংবিধান সংশোধন বা প্রয়োজনে বাতিল করার অভিপ্রায় ব্যক্ত করলাম। অন্য দিকে বিএনপির খসড়া ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, ফ্যাসিবাদের পতনের পর সংবিধানের ১০৬ অনুচ্ছেদ অনুসারে সুপ্রিম কোর্টের মতামতের আলোকে সাংবিধানিকভাবে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়। অন্য দিকে যেহেতু বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণের ফ্যাসিবাদবিরোধী তীব্র আকাক্সক্ষা এবং ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বৈষম্যহীন সমাজ ও রাষ্ট্র বিনির্মাণের অভিপ্রায় প্রকাশিত হয়, সেহেতু বাংলাদেশের জনগণ সুশাসন ও সুষ্ঠু নির্বাচন, ফ্যাসিবাদী শাসনের পুনরাবৃত্তি রোধ, আইনের শাসন এবং অর্থনৈতিক ও সামাজিক ন্যায়বিচার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক উপায়ে বিদ্যমান সংবিধানের গণতান্ত্রিক সংস্কার সাধন করা যায়।

‘ছাত্ররা নির্বাচনের আগে রাষ্ট্রকাঠামোর প্রয়োজনীয় সংস্কার চান। তাদের খসড়া ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, ‘আমরা সুশাসন ও সুষ্ঠু নির্বাচন এবং ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার পুনরাবৃত্তি রোধ নিশ্চিত করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার প্রয়োজনীয় সংস্কার সম্পন্ন করবে- এমন অভিপ্রায় ব্যক্ত করলাম।’ অন্য দিকে বিএনপি ন্যূনতম সময়ে জাতীয় নির্বাচন এবং নির্বাচিত জাতীয় সংসদে সাংবিধানিক সংস্কারের পক্ষে। দলটির খসড়া ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, ‘গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জনগণ ন্যূনতম সময়ে আয়োজিতব্য একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত জাতীয় সংসদে প্রয়োজনীয় সাংবিধানিক সংস্কারের মাধ্যমে দেশের মানুষের প্রত্যাশা, বিশেষত তরুণ প্রজন্মের আকাক্সক্ষা অনুযায়ী আইনের শাসন ও মানবাধিকার, দুর্নীতি ও শোষণমুক্ত বৈষম্যহীন সমাজ এবং গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে।’

ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার পতন আন্দোলনের নেতৃত্ব নিয়ে ছাত্র ও বিএনপির খসড়ায় কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। ছাত্রদের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘শেখ হাসিনার পতন, ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা বিলোপ ও নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্তের দাবিতে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে অসহযোগ আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে জনগণ ঢাকা অভিমুখে লংমার্চ পরিচালনা করে এবং অবৈধ ও অনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে ভারতে পালিয়ে যান।’ অন্যদিকে বিএনপির খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘ফ্যাসিবাদের পতনের নিমিত্তে ছাত্র-জনতা তথা সর্বস্তরের সকল শ্রেণী-পেশার আপামর জনসাধারণের তীব্র আন্দোলনের চূড়ান্ত পর্যায়ে অবৈধ, অনির্বাচিত, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা ৫ আগস্ট ২০২৪ তারিখে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।’

ছাত্রদের খসড়ায় ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনে হতাহতের পরিসংখ্যান না থাকলেও বিএনপির ঘোষণাপত্রে সেটি সন্নিবেশিত করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ফ্যাসিস্ট শক্তির বিরুদ্ধে অদম্য ছাত্র আন্দোলনে সমাজের সব স্তরের মানুষ যোগদান করে এবং রাজপথে নারী-শিশুসহ দুই সহস্রাধিক মানুষকে নির্বিচারে হত্যা করা হয়; অগণিত মানুষ পঙ্গুত্ব ও অন্ধত্ব বরণ করে। আওয়ামী শাসনামলে নির্যাতনের শিকার হওয়াদের নিয়েও ভিন্নতা রয়েছে খসড়ায়। ছাত্রদের খসড়ায় বলা হয়েছে, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী আমলে কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও অন্যত্র ছাত্র ও তরুণদের নিষ্ঠুরভাবে নির্যাতন করা হয়। অন্য দিকে ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ আমলে ভিন্নমতের রাজনৈতিক নেতাকর্মী, শিক্ষার্থী ও তরুণদের নিষ্ঠুরভাবে নির্যাতন করা হয় বলে বিএনপির ঘোষণাপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।

খসড়ায় গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের সাথে জড়িতদের বিচারের দাবি জানানো হয়েছে। তবে অপরাধের কার্যকাল নিয়ে ভিন্নতা রয়েছে। ছাত্রদের খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘আমরা জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক সংঘটিত গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী আপরাধ এবং রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি লুটপাটের অপরাধগুলোর উপযুক্ত বিচার করার দাবি জানাচ্ছি।’ অন্যদিকে বিএনপির খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘বাংলাদেশের জনগণ বিগত ষোল বছরের দীর্ঘ ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলন সংগ্রাম এবং জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকালে ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক সংঘটিত গুম-খুন, হত্যা, গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ ও সকল ধরনের নির্যাতন-নিপীড়ন এবং রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি লুণ্ঠনের অপরাধসমূহের দ্রুত উপযুক্ত বিচারের দৃঢ় অভিপ্রায় ব্যক্ত করছে।’

শোষণ-নিপীড়ন ও বৈষম্যের অবসানে একটি নতুন জনতন্ত্র (রিপাবলিক) প্রয়োজন বলে মনে করেন ছাত্ররা। তাদের ঘোষণাপত্রে বলা হয়েছে, ১৯৭২ এবং ১/১১ কালের রাজনৈতিক বন্দোবস্তের পরিবর্তন ঘটানোর জন্য আমাদের একটি নতুন জনতন্ত্র (রিপাবলিক) প্রয়োজন, যা রাষ্ট্রে সব ধরনের নিপীড়ন, শোষণ ও বৈষম্যের অবসান ঘটাবে এবং এ দেশের তরুণ সমাজের প্রত্যাশাকে ধারণ করতে পারবে। ছাত্ররা তাদের ঘোষণাপত্রকে উপযুক্ত রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রদানের আহ্বান জানিয়েছে। একই সঙ্গে তারা বলেছে, এই ঘোষণাপত্র ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট থেকে কার্যকর বলে ধরে নেয়া হবে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্য জানিয়েছেন, ঘোষণাপত্র ব্যাক ডেটে দেয়ার কোনো প্রয়োজনীয়তা নেই। নয়া দিগন্ত

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়