শিরোনাম
◈ বাংলাদেশের আইনে কী আছে পুরুষদের ধর্ষণের বিষয়ে? ◈ কূটনীতিকের কানাডায় পালিয়ে গিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য, যা বললো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ◈ আমরা যথেষ্ট ভাগ্যবান, কারণ আমাদের সমুদ্র আছে : প্রধান উপদেষ্টা ◈ ছয় মাস পর জাতীয় দলে ফিরলেন এমবাপ্পে ◈ ইউএনও’র সহযোগিতায় হুইল চেয়ার পেয়ে আবেগে বললো এবার আমি স্কুলে যেতে পারবো  ◈ যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৩৮৩ জন গ্রেফতার ◈ খুরুশকুলের জলবায়ু উদ্বাস্তু পুনর্বাসন প্রকল্প পরিদর্শন করলেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ বিশ্বে প্রথমবার স্বর্ণের দাম তিন হাজার ডলার প্রতি আউন্স ◈ নতুন বাংলাদেশে গণতন্ত্র ফিরে আসুক: ড. আবদুল মঈন খান ◈ বিশ্বকাপে খেলার সুযোগ নাও হতে পারে ব্রাজিলের

প্রকাশিত : ১৭ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৯:০৯ রাত
আপডেট : ০৯ মার্চ, ২০২৫, ০৫:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সংসদে নারীদের জন্য কোনো সংরক্ষিত আসন দেখতে চান না মুফতি ফয়জুল করীম

জাতীয় সংসদে নারীদের জন্য কোনো সংরক্ষিত আসন দেখতে চান না বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ইসলামী আন্দোলনের নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম। রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আজ শুক্রবার ইসলামী যুব আন্দোলনের সমাবেশে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ফয়জুল করীম বলেন, ‘নারীদের জন্য সংরক্ষিত ১০০ আসন, এটা আমরা মানি না। নারীদের জন্য এই আসন রাখা হলে তাদের দুর্বল ভাবা হয়। আমরা তো কোটার বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলাম। তাহলে এখানে নারীদের জন্য কোটা রাখা হলে বলতে হবে, আন্দোলন সফল হয়নি। নারীদের জন্য কোনো কোটা থাকবে না।’

সমাবেশ উপলক্ষে কয়েক দিন ধরেই প্রস্তুতি চলছিল ইসলামী আন্দোলনের সহযোগী সংগঠন ইসলামী যুব আন্দোলনের। আজ শুক্রবার দুপুর নাগাদ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশস্থল নেতা-কর্মীতে ভরে ওঠে।

সমাবেশে নেতা-কর্মীদের নিয়ে আসা যানবাহনের কারণে শাহবাগ থেকে মৎস্য ভবন সড়কে যান চলাচল একরকম বন্ধ হয়ে যায়। সংবিধান সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকারের গঠিত কমিশন যেসব সুপারিশ করেছে, তাতে দুই কক্ষবিশিষ্ট সংসদের কথা বলা হয়েছে, যেখানে আসন থাকবে ৫০৫টি। এর মধ্যে নিম্নকক্ষে থাকবে ৪০০টি আসন। এর মধ্যে ১০০টি নারীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।

সমাবেশ ফয়জুল করীম বলেন, ‘সংসদে ৫০৫টা আসন রাখা হয়েছে। আসন কম হোক, বেশি হোক, সব জায়গায় নির্বাচনের ভিত্তিতে সংসদ সদস্য নির্বাচন হতে হবে।’

বিএনপিকে উদ্দেশ করে ফয়জুল করীম বলেন, ‘সংস্কারের পরেই নির্বাচন হবে। আজ যাঁরা সংস্কারে বাধা সৃষ্টি করেছেন, আমি বলব ১৬ বছর আপনারা কোথায় ছিলেন? প্রতিবার ঈদের পর আন্দোলন হবে বলেছেন। হাজারো ঈদ চলে গেল আপনারা কিছু করতে পারেননি। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের ভিত্তিতে যে অর্জন, সেটিকে ধ্বংস করার চক্রান্ত করছেন।’

ইসলামী আন্দোলনের নেতা আরও বলেন, ‘৫ আগস্টের পরে আবারও চাঁদাবাজি-দখলবাজি শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ চাঁদাবাজি-দুর্নীতি দেখতে চায় না। যারা পাঁচবার বাংলাদেশকে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে, জনগণ তাদের আর ক্ষমতায় দেখতে চায় না।’

ইসলামী যুব আন্দোলনের সভাপতি নেছার উদ্দিনের সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন ইসলামী আন্দোলনের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করিম। উৎস: আজকের পত্রিকা।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়