শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে যা বললেন ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ◈ নির্বাচনের আগে শর্ত দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ ◈ হাজারীবাগের গণকটুলি সিটি কলোনী এলাকায় যৌথবাহিনীর অভিযান: আটক ১৫ ◈ নির্বাচনী সংস্কারের সিদ্ধান্ত হয়ে গেলে খুব দ্রুত আপনারা নির্বাচনের রোডম্যাপও পেয়ে যাবেন : প্রধান উপদেষ্টা  ◈ বিদেশে পাচার হওয়া ডলার ফেরত আনার জন্য ঢাকার প্রচেষ্টায় যুক্তরাজ্য সহায়তা দেবে ◈ অভিযুক্ত যতই শক্তিশালী হোক, যে বাহিনীরই হোক তাকে ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই : প্রধান উপদেষ্টা ◈ সোমবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফারুকীর সাক্ষাৎ ◈ অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারের জন্য প্রয়োজনীয় সময়ের একটি দিনও বেশি থাকতে চাই না :মৎস্য উপদেষ্টা ◈ লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে সরে নিউইয়র্কে যেতে পারে অলিম্পিক ক্রিকেট ◈ ১৬ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৫ হাজার কোটি টাকা

প্রকাশিত : ১৭ নভেম্বর, ২০২৪, ০৬:২৪ বিকাল
আপডেট : ১৭ নভেম্বর, ২০২৪, ১০:০৩ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অন্তর্বর্তী সরকারের আস্থা নিয়ে প্রশ্ন তুললেন তারেক রহমান

মহসিন কবির: বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, এই সরকারকে ব্যর্থ করে দিতে পতিত স্বৈরাচার ও তার দোসররা বসে নেই। এ রকম একটা পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকারের কিছু কিছু সিদ্ধান্তের কারণে মনে হয় তারা জন–আকাঙ্ক্ষার প্রতি ভ্রুক্ষেপ করতে চাইছে না; বরং তারা যেটা ভালো মনে করছে, সেটাই হয়তো তারা চাপিয়ে দিতে চাইছে।

শনিবার রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে জাতীয়তাবাদী টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেছেন। তিনি লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন এই সম্মেলনে।

তিনি বলেন, সরকার পরিচালনায় অদক্ষতা দেখলে জনগণ সহজভাবে মেনে নেবে না। জনগণের প্রতি ভ্রুক্ষেপ না করায় তারা আস্থা রাখতে চাচ্ছে, আবার চাচ্ছেও না।

তারেক রহমান বলেছেন, প্রায় ৩০ হাজার মানুষকে নির্মমভাবে আহত করে, দুই হাজারের মতো ছাত্র-জনতাকে হত্যা করে পতিত স্বৈরাচার দেশ ছেড়ে পালানোর পর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত একটি প্রশাসন ও রাষ্ট্রের দায়িত্ব নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। মাফিয়া সরকারের প্রায় ১৫ বছরের তৈরি করা জঞ্জাল তিন মাসে দূর করা সম্ভব নয়। তবে তিন মাস পর এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সফলতা বা ব্যর্থতা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন ওঠা অন্যায্য কিংবা অস্বাভাবিকও নয়।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, একটি দেশের রাজনীতি যদি রুগ্ন হয়, তাহলে অর্থনীতিও রুগ্ন হতে বাধ্য। পতিত স্বৈরাচারের আমলে আমরা দেখেছি কয়েকটি মেগাপ্রজেক্ট, উন্নয়নের নামে কীভাবে এসব মেগাপ্রজেক্ট করা হয়। এটা কিন্তু উন্নয়নের আসল চিত্র নয়! অর্থনীতি থেকে শুরু করে ধীরে ধীরে সব কিছুই বেরিয়ে আসছে, অর্থাৎ বাংলাদেশই এর বড় প্রমাণ, একটি দেশের অর্থনীতি কীভাবে রুগ্ন হয়ে যায়।

তিনি বলেন, 'নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের বাজার নিয়ন্ত্রণে না থাকায় মানুষ কষ্টের মধ্যে রয়েছে, দুর্বিসহ অবস্থায় জীবন যাপন করছে। কিন্তু এ বিষয়টি অগ্রাধিকার তালিকায় কত নম্বরে আছে তাও স্পষ্ট নয়। স্বৈরাচার পালানোর পর একটি বিধ্বস্ত দেশের দায়িত্ব নিয়েছে অন্তর্বরতী সরকার। মাফিয়া সরকারের তৈরি করা জঞ্জাল তিন মাসে দূর করা সম্ভব নয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়