শাহীন খন্দকার: [২] অনগ্রসর বা আমাদের সাথে যারা সমান তালে তাল মিলিয়ে চলতে পারেনা তাদের জন্য স্বল্প সংখ্যক কোটা থাকতে পারে। সেটা প্রথম ও দ্বিতীয় নয় সকল শ্রেণীর জন্য কার্যকর করা উচিত। বিচার বিভাগের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, আমরা আস্থা রাখবো। আজকে যারা ক্ষমতায় আছেন, চিরদিন তারা ক্ষমতায় থাকবে না। রাষ্ট্রের সুযোগ সুবিধা আগামী প্রজন্মের জন্য সমতার ভিত্তিতে নিশ্চিত করতে হবে।
[৩] রোববার (১৪ জুলাই) বিকেলে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন (আইইবি) মিলনায়তনে প্রয়াত রাষ্ট্রপতি ও জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ৫ম মৃত্যু বার্ষিকী উপলক্ষ্যে আয়োজিত আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি একথা বলেন।
[৪] তিনি আরো বলেন, চাকরিতে কোটা থাকবে কি থাকবে না, বা কতটুকু থাকবে তা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। তা বাস্তবায়ন হবে প্রশাসনের মাধ্যমে। এটা হাইকোর্টে যায় কেন? এটা কি হাইকোর্টের এখতিয়ারে পড়ে? গেলো ২১ সালে আবার ২৪ সালে রায় হলো কেন? সেই রায়ে কোটা পদ্ধতি পুনর্বহাল হলো।
[৫] সরকার যেটা বাতিল করলো, এখন কথাবার্তায় মনে হচ্ছে ওই রায়ে সরকার খুব খুশি। এ কারণেই জনগণের ধারণা সরকার তখন কোটা পদ্ধতি বাতিল করতে চায়নি। জনগণের চাপে বাতিল করেছিল। তাদের লোক দিয়েই মামলা করেছিল যাতে পুনরায় কোটা পদ্ধতি চালু করা যায়। যারা মামলা করেছিল সরকার তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহায়তা করেছিল। এটা সাধারণ মানুষের সন্দেহ। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান
এসকে/কে/এনএইচ
আপনার মতামত লিখুন :