শিরোনাম

প্রকাশিত : ১১ জুন, ২০২৪, ০২:৫৭ দুপুর
আপডেট : ১১ জুন, ২০২৪, ১১:৪০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নাইকো দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে সাক্ষ্য গ্রহণ ২৩ জুলাই

এম.এ. লতিফ: [২] নাইকো দুর্নীতি মামলায় মঙ্গলবার (১১ জুন) কেরানীগঞ্জের ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে অবস্থিত ঢাকার ৯ নম্বর (অস্থায়ী) বিশেষ জজ আদালতের বিচারক শেখ হাফিজুর রহমানের আদালতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে বাপেক্সের সাবেক এমডি মো. আব্দুল বাকী সাক্ষ্য দেন। আজ নিয়ে ৩য় দিন তিনি আদালতে সাক্ষ্য দিলেন।

[৩] এদিন সাক্ষ্য শেষ না হওয়ায় অবশিষ্ট সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ২৩ জুলাই দিন ধার্য করেছেন আদালত। এর আগে গত ৪ মার্চ ও ১৪ মে আব্দুল বাকী আদালতে সাক্ষ্য দেন।

[৪] ২০০৭ সালে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে নাইকো দুর্নীতি মামলাটি দায়ের করে দুদক। দুদকের সহকারী পরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম বাদী হয়ে রাজধানীর তেজগাঁও থানায় মামলাটি করেছিলেন। ৫ মে, ২০০৮ খালেদা জিয়াসহ ১১ জনের বিরুদ্ধে দুদক আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেয়।

[৫] এ মামলায় অন্য আসামিরা হলেন- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মওদুদ আহমদ, সাবেক জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী এ কে এম মোশাররফ হোসেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, ইন্টারন্যাশনাল ট্রাভেল কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান সেলিম ভূঁইয়া ও নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ। এর মধ্যে এ কে এম মোশাররফ হোসেন ও ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মারা যাওয়ায় মামলার দায় হতে তাদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।

[৬] দুদকের অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের মধ্যে সরকারে থাকাকালে খালেদা জিয়াসহ বেশ কয়েকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করে কানাডার কোম্পানিটিকে অবৈধভাবে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের সুবিধা পাইয়ে দেয়। অভিযোগপত্রে আসামিদের বিরুদ্ধে প্রায় ১৩ হাজার ৭৭৭ কোটি টাকার রাষ্ট্রীয় আর্থিক ক্ষতির অভিযোগ আনা হয়। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়