রিয়াদ হাসান: [২] বাংলাদেশের চলমান সামাজিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অবস্থা করণীয় নির্ধারণে রোববার (১৯ মে) বিকালে ১২ দলীয় জোটের এক সভায় জোট নেতারা এ আহ্বান জানান।
[৩] আগামীতে বিএনপির সঙ্গে যে কোন কর্মসূচিতে ১২ দলীয় জোট ঐক্যবদ্ধভাবে পালন করবে বলে সভায় সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
[৪] পাশাপাশি সভায় আগামীতে ঐক্যবদ্ধভাবে এই সরকারের পতন আন্দোলনকে ত্বরান্বিত করার জন্যও প্রত্যাশা ব্যক্ত করা হয়।
[৫] সভায় নেতারা বলেন, দেশে একটি কর্তৃত্ববাদী সরকার ফ্যাসিবাদী কায়দায় দেশের আর্থিক খাতে তাণ্ডব চালাচ্ছে। আজকে বাংলাদেশের রিজার্ভ শূন্যের কোঠায় নেমে গেছে।
[৬] বিদেশি সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ চুরির ঘটনায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরের নিশ্চুপ ভূমিকা দেশের জনগণের কাছে রহস্যজনক।
[৭] একসাথে বাংলাদেশ ব্যাংকের ৫৬ জন অফিসারের পদত্যাগ ও সংবাদ কর্মীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা একই সূত্রে গাঁথা।
[৮] তারা আরও বলেন, অনির্বাচিত ও তাবেদার সরকার দেশকে লুটতরাজ্যের আখড়া বানিয়েছে। ডলারের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি জনজীবনে নাভিশ্বাস সৃষ্টি করেছে।
[৯] ১২ দলীয় জোট প্রধান জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দারের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন ১২ দলীয় জোটের মুখপাত্র বাংলাদেশ এলডিপির মহাসচিব শাহাদাত হোসেন সেলিমসহ নেতৃবৃন্দ। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান
আরএইচ/কে/এনএইচ
আপনার মতামত লিখুন :