শিরোনাম
◈ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ২০২৫ সালে ছুটি থাকবে যতদিন ◈ বাংলাদেশে মানবাধিকার সমুন্নত দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র ◈ ১৮ সদস্যের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটি ঘোষণা করলো বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ◈ আপনার আপসহীন মনোভাব আমাদের অনুপ্রেরণা: সারজিস আলম ◈ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালানোর পক্ষে-বিপক্ষে নানা মত ◈ পিটিআইয়ের সমাবেশ ঠেকাতে পাকিস্তানে রাস্তায় ব্যারিকেড, বন্ধ হবে ইন্টারনেট ◈ দেশে জ্বালানি তেলের দাম কত কমানো সম্ভব, জানালো সিপিডি ◈ নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি ◈ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দেবে পাকিস্তান ◈ ট্রাম্প একজন ব্যবসায়ী, আমরাও ব্যবসা নিয়ে ভাবছি, বাংলাদেশ ব্যবসার জন্য খোলা রয়েছে : ড. ইউনূস

প্রকাশিত : ০২ নভেম্বর, ২০২৪, ০২:৫৪ রাত
আপডেট : ২০ নভেম্বর, ২০২৪, ০৫:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

জেল হত্যা দিবস : তিন দফা দাবিতে প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবেন সোহেল তাজ

জেল হত্যা দিবসকে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালনসহ তিন দফা দাবিতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে স্মারকলিপি দেবেন বলে জানিয়েছেন স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমদ সোহেল তাজ।

শুক্রবার (১ নভেম্বর) নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ কথা জানান সোহেল তাজ।

সোহেল তাজ তার ফেসবুকে লেখেন, আগামী ৩ নভেম্বর কলঙ্কময় জেল হত্যা দিবস। দেখতে দেখতে ৪৯ বছর পার হয়ে গেলো অথচ এখন পর্যন্ত জাতির চার বীর যাদের নেতৃত্বে সফলভাবে মহান মুক্তিযুদ্ধ পরিচালিত হলো, যাদের নেতৃত্বে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র পেলাম- আজ অবধি রাষ্ট্রীয়ভাবে তাদের কোনো স্বীকৃতি নেই। এটা মেনে নেওয়া যায় না!

আমার দাবি:
১. যেহেতু ১০ই এপ্রিল, ১৯৭১ স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠিত হয়, সেহেতু বাংলাদেশ স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র (প্রজাতন্ত্র) হিসেবে জন্ম লাভ করে। তাই এ দিনটিকে ‘প্রজাতন্ত্র দিবস’ ঘোষণা করতে হবে।

২. ৩রা নভেম্বর জেলহত্যা দিবসকে জাতীয় শোক দিবস হিসেবে ঘোষণা করে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন করতে হবে।

৩. জাতীয় চার নেতাসহ মহান মুক্তিযুদ্ধের সব বেসামরিক ও সামরিক সংগঠক, পরিচালক, অমর শহীদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নাম, অবদান ও জীবনীসহ মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ও পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস যথাযথ মর্যাদা ও গুরুত্বের সঙ্গে সর্বস্তরের পাঠ্যপুস্তকে ও সিলেবাসে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

আমি মনে করি, আমার এ তিন দাবি ন্যায্য ও যৌক্তিক এবং এটা স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সবার প্রাণের দাবি।

সেই লক্ষ্যে আমার পরবর্তী কর্মসূচি: আগামী ৩ নভেম্বর ২০২৪, রোববার বিকেল সাড়ে ৩ টায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে আমি অবস্থান নেবো এবং পরবর্তীতে পদযাত্রা করে প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি দেবো।

হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের সামনে থেকে বিকেল ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনার উদ্দেশ্যে হেটে যাত্রা শুরু করবো। এ সমাবেশে স্বাধীনতা/মুক্তিযুদ্ধের/বৈষম্যবিরোধী চেতনায় বিশ্বাসী সবাইকে অংশ নেওয়ার জোর আহ্বান জানাচ্ছি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়