শিরোনাম
◈ এবার চীনের সঙ্গে শুল্ক যুদ্ধ শেষের ইঙ্গিত ট্রাম্পের, টিকটক চুক্তি বিলম্বিত হতে পারে ◈ ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কে স্থিতিশীলতার ইঙ্গিত, পারস্পরিক স্বার্থে অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার করার আহ্বান বিশেষজ্ঞের ◈ হার্ভার্ডে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি বন্ধের হুঁশিয়ারি ◈ কনফারেন্স লিগে জিত‌লো লে‌গিয়া ওয়ারস, সেমিফাইনালে গে‌লো চেলসি ◈ দুর্ঘটনার পর ছাদ উড়ে গেল ‘বরিশাল এক্সপ্রেস’ বাসের, থামেননি চালক, আহত কয়েকজন ◈ চীনা আন্ডারওয়ার্ল্ডের শীর্ষ নেতাকে ফিল্মি স্টাইলে খুন ◈ ব্রিজ বিশ্বকাপ খেলবে বাংলাদেশ ◈ ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে নয়া উদ্যোগ: প্যারিস বৈঠকের পর রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তিচেষ্টায় যুক্ত হলো ইউরোপ ◈ মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও তার পরিবারের ব্যাংক হিসাব জব্দ ◈ বিশ্ব ‘লিজিয়ন’ গড়ার স্বপ্নে ইলন মাস্ক: সন্তানের মা হতে নারীদের প্রস্তাব, গোপন চুক্তি ও বিতর্কের ঝড়

প্রকাশিত : ০২ মার্চ, ২০২৫, ১২:৫৮ দুপুর
আপডেট : ১৩ এপ্রিল, ২০২৫, ০৫:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাংলাদেশে 'র' আলজাজিরার সাংবাদিকের চাঞ্চল্যকর তথ্য নিয়ে ফেসবুক পোস্ট (ভিডিও)

আল-জাজিরার অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের ২৭ ফেব্রুয়ারি তার ভেরিফাইড ফেসবুক পোস্টে দাবি করেন, ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং (RAW)-এর একদল কর্মকর্তা বাংলাদেশে ভিন্ন নামে ও ভিন্ন পরিচয়ে প্রবেশ করেছে।

আল-জাজিরার অনুসন্ধানী সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের ২৭ ফেব্রুয়ারি তার ভেরিফাইড ফেসবুক পোস্টে দাবি করেন, ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং (RAW)-এর একদল কর্মকর্তা বাংলাদেশে ভিন্ন নামে ও ভিন্ন পরিচয়ে প্রবেশ করেছে।

তথ্য যাচাই করে জানা গেছে, ৬ নভেম্বর ২০২৪, এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট এআই ২২৭-এ র-এর উপদেষ্টা ও পরিচালক পর্যায়ের দুই কর্মকর্তা—আশোক কুমার সিনহা এবং কনজক তাশি খামপা ঢাকায় আসেন। ভারতীয় দূতাবাসের কর্মকর্তারা বিমানবন্দরে তাদের অভ্যর্থনা জানান।

আশোক কুমার সিনহা ও কনজক তাশি খামপা ভারতের আইপিএস (ইন্ডিয়ান পুলিশ সার্ভিস) কর্মকর্তা। আশোক ২০০৭ সালে এবং কনজক ২০১৩ সালে র-এ ডেপুটেশনে যোগ দেন।

এর আগে, আশোক কুমার সিনহা ৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ও ১০ নভেম্বর ২০২৩-এ এক দিনের সফরে বাংলাদেশে এসেছিলেন।

মূলত, অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে গোয়েন্দা সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যে তারা ঢাকায় আসেন। তবে, আগের সফরগুলোর তুলনায় এবার ভিন্ন অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হন তারা।

বাংলাদেশের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো স্পষ্ট জানিয়ে দেয় যে, রুটিন সম্পর্কের বাইরে কোনো বিশেষ সম্পর্ক স্থাপনের সুযোগ নেই। এমনকি, বাংলাদেশে র-এর ‘কভার’ ও ‘ডিপ কভার’ অপারেটরদের নিষ্ক্রিয় করার পরামর্শও দেওয়া হয়।

বাংলাদেশের পক্ষ থেকে প্রত্যাশিত সাড়া না পাওয়ায়, এই কর্মকর্তারা হতাশ হন, যা হোটেল আমারী, গুলশান-২-এ তাদের অবস্থানকালে কর্মীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার থেকে স্পষ্ট হয়। ৮ নভেম্বর ২০২৪, এই দুই র কর্মকর্তা ঢাকা ত্যাগ করেন।

উল্লেখ্য, র-এর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের ডেপুটেশন সাধারণত ভারতের কেন্দ্রীয় মন্ত্রিপরিষদ সচিবালয়ের অধীনে ন্যস্ত করা হয়। এই সংস্থাটির বিরুদ্ধে বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে ষড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে দেশকে অস্থিতিশীল করার অভিযোগ রয়েছে। সূত্র: এনটিভি ও জনকন্ঠ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়