আবুল হাসনাৎ মিল্টন: লাল মানেই রাজাকার নয়। যারা লালের পক্ষে, তারা সবাই বিএনপি-জামায়াত-শিবির নয়। অনেক সাধারণ মানুষই স্বতঃস্ফূর্তভাবে লাল। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি লালের মধ্যে বিএনপি-জামায়াত-শিবির মিশে আছে। তাই ঢালাওভাবে কাউকে কোনোকিছু ট্যাগ দেওয়া এই মুহূর্তে অনুচিত। বর্তমান সরকার এবং আওয়ামী লীগসহ চৌদ্দদলের নেতৃবৃন্দের উচিত, সংখ্যাগরিষ্ঠ সাধারণ মানুষের পালসটা বুঝতে পারা। জনগণের পালস বুঝে যদি তারা ত্বরিত পদক্ষেপ নেয়, তাহলে পরিস্থিতির উন্নতি হবে। এক্ষেত্রে অকারণ কালক্ষেপন কাম্য নয়।
সরকার সময়োপযোগী সঠিক পদক্ষেপগুলো নিলেই বিএনপি-জামায়াত-শিবিরের মুখে অটোমেটিক ঝামা ঘষা পড়বে। তরুণীর কবি সরকার সমর্থক, এটা নিয়ে কোনো লুকোচুরি নেই। তবু সে যাত্রার ঢঙ্গে কথা বলা ওই মেয়াদোত্তীর্ণ নেতার প্রতি চরম বিরক্ত। গত কদিনে কবি সমমনাদের কাছ থেকে শতশত ফোন পেয়েছে। সবার একই কথা, আওয়ামী লীগে কি কথা বলার মতো আর কেউ নেই? কেন এই বিরক্তিকর, ব্যর্থ, দলের সর্বনাশকারী লোকটা এখনো মিডিয়ার সামনে কথা বলছে? কবির কাছে এই প্রশ্নের উত্তর নাই, কবি এখানে নীরব। লেখক: কবি ও চিকিৎসক
আপনার মতামত লিখুন :