এম.এ. লতিফ, আদালত প্রতিবেদক: [২] বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তি, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার এবং ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পদত্যাগের দাবিতে আইনজীবীদের পদযাত্রায় পুলিশের সাথে সংঘর্ষের মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ২৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ নতুন তারিখ নির্ধারণ করেন।
[৩] কোতোয়ালি থানার সাধারণ নিবন্ধন উপপরিদর্শক ‘আমাদের নতুন সময়’কে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
[৪] মামলার উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন- বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, বিএনপির আইনবিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট কায়সার কামাল, রুহুল কুদ্দুস কাজল, মো. ওমর ফারুক ফারুকী, আব্দুল খালেক মিলন, খোরশেদ আলম মিয়া, কামরুল ইসলাম সজল, মাহবুবুর রহমান খান, জহুরুল ইসলাম মুকুল, মোহাম্মদ আলী, দেওয়ান রিপন, হাজী মোহাম্মদ মহাসিন, মুজাহিদুল ইসলাম সায়েম, আব্দুল্লাহ আল মামুন, শাম্মী আক্তার, মোসাম্মৎ হিরা, নারগিস পারভেজ মুক্তি, নুরুল ইমান বাবুল, ইউছুফ সরকার, আজহারুউদ্দিন রিপন, কে এম মিরাজ হোসেন, সাইদুর রহমান সোহাগ, কে এম বরকত সবুজ, মাহাবুব আলম আক্তার, কাজী পনির প্রমূখ।
[৫] গত ১২ সেপ্টেম্বর, ২০২৩ইং আইনজীবীদের সংগঠন ইউনাইটেড ল ইয়ার্স ফ্রন্ট ঢাকা বার ইউনিটি পদযাত্রার আয়োজন করে। দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা আইনজীবী সমিতির সামনে থেকে পদযাত্রা শুরু করে মিছিলটি আদালতের সামনের প্রধান সড়কে এলে পুলিশ বাধা দেয়। তখন আইনজীবীরা রাস্তায় বসে পড়লে পুলিশ তাদের সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। একপর্যায়ে পুলিশ আইনজীবীদের লাঠিচার্জ করে। কিন্তু পুলিশের বাধা উপেক্ষা করে তারা সিএমএম আদালতের প্রধান ফটকে অবস্থান নেয়। এ সময় তাদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সেখান দিয়ে সিএমএম আদালতে ঢুকতে গেলে পুলিশ তাদের আটকে দেয়। কিছুক্ষণ সেখানে ধাক্কাধাক্কি হয়। এরপর পুলিশ প্রধান ফটক খুলে দেয়।
[৬] এ ঘটনায় ওই দিন রাতে কোতোয়ালি থানায় উপপরিদর্শক মো. শাহাবুদ্দিন হাওলাদার বাদী হয়ে মামলা করেন। সম্পাদনা : কামরুজ্জামান
এমএএল/কে/এসবি২
আপনার মতামত লিখুন :