শাহীন খন্দকার: [২] জামালপুর কমিউটার ট্রেনের চালক রাশেদুল ইসলাম বলেন, ধারণ ক্ষমতার চেয়ে কয়েকগুণ বেশি যাত্রী উঠেছে ট্রেনে। অতিরিক্ত যাত্রীর চাপে ট্রেনের গতি অনেক কম। এমনকি ইঞ্জিনের সামনেও মৌমাছির মতো মানুষ। তাই নিরাপত্তার কথা ভেবে সাবধানে চলাতে হচ্ছে।
[৩] জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার মো.রেজাউল করিম বলেন, ঢাকা থেকে বেশিরভাগ ট্রেন সঠিক সময়ে আসছে না। প্রতিটি ট্রেন অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে আসছে। এ জন্য জয়দেবপুর রেলওয়ে স্টেশনের অপেক্ষমাণ যাত্রীরা ট্রেনে উঠতে পারছে না।
[৪] জামালপুরগামী কমিউটার ট্রেন জয়দেবপুর স্টেশনে পৌছেঁ সকাল ৭টা ৩ মিনিটে। এ সময় যাত্রীদের মধ্যে দেখা গেলো চিন্তার ছাপ। কারণ ট্রেনটিতে এতো যাত্রী উঠার মতো রাস্তা ফাঁকা নেই। দাড়াঁনো বা বসার প্রশ্নই আসেনা।
[৫] এদিকে দাঁড়িয়ে যাওয়া অতিরিক্ত যাত্রীর চাপে ভোগান্তি পোহাতে হয়েছে আসনে বসা যাত্রীদের। অনেকের কাছে টিকিট থাকলেও নিজের আসন পর্যন্ত গিয়ে পৌঁছতে পারেননি। টিকিট থাকার পরও ট্রেনে উঠতেই পারেননি, এমন ঘটনাও ঘটেছে।
[৬] ঝুঁকি নিয়ে ছাদে ওঠার বিষয়ে রেলওয়ে পুলিশের দায়িত্বরত কর্মকর্তা হাসান ইমাম বলেন, ছাদের বেশিরভাগ যাত্রী কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে উঠে এসেছেন। তবুও পুলিশের পক্ষ থেকে তাদের সতর্ক করা হচ্ছে। কতজনকে নামাব বলেন। ট্রেনের ভেতরে চেয়ে ছাদে বেশি যাত্রী। সম্পাদনা: মাজহারুল ইসলাম
আপনার মতামত লিখুন :