মাসুদ আলম : [২] র্যাব-৩ এর অধিনায়ক লে.কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, সোমবার রাজধানীর লালবাগ, সিদ্ধিরগঞ্জ,পল্টন, গুলিস্তান, বায়তুল মোকাররম, মতিঝিল, খিলগাও, হাতিরঝিল, ওয়ারীসহ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- আল মামুন, মো. রাকিব. মো. জাহাঙ্গীর, মো. ইকবাল, মো. মোখলেছুর রহমান, বিল্লাল মিয়া, মো. বিল্লাল, মো, রাকিব, মো. মাইনু, মো.জনি, মো, স্বপন ও সালাউদ্দিন আহম্মেদ ।
[৩] তিনি বলেন, গ্রেপ্তারকৃত অন্যরা হলেন- মো. মোশারফ, মেহেদী হাসান রাজু, মো. জুয়েল, মো. জুম্মুন, রকিবুল ইসলাম, মো. নজরুল, মো. পারভেজ, ইউসুফ বেপারী, ইউসুফ দেওয়ান, রুবেল মোল্লা, রুবেল দেওয়ান, মোঃ জাফর, নাছির উদ্দিন ওরফে পিন্টু, আনছার ঢালী ওরফে ডালিম হোসেন, হালিম সরদার, শাহীন শেখ, মোহাম্মদ আলী, মো. সবুজ ও আবুল হোসেন। তাদের কাছ থেকে ৩০টি ট্যাব, ৭১৭টি টাচ মোবাইল, ৭৯৩টি বাটন মোবাইল, ২৮টি ল্যাপটপ (নতুন) এবং নগদ ৫৫ হাজার ৬৪৭ টাকা উদ্ধার করা হয়।
[৪] অধিনায়ক বলেন, মূলত ছিনতাই বা চোরাইকৃত মোবাইল ফোনসমূহ অল্প দামে ক্রয় করে মোবাইলের আইএমইআই নাম্বার পরিবর্তন করে সুযোগ বুঝে বেশি দামে বিক্রি করে। ছিনতাই হওয়া মোবাইল স্বল্পদামে চোরাই মোবাইল কারবারিদের কাছে বিক্রি করা হয়। এছাড়াও এসব মোবাইলের আইএমইআই পরিবর্তন করে স্বল্প আয়ের গ্রহকদের কাছে বিক্রি করা হয়। আইএমইআই পরিবর্তন করার কারনে এসব মোবাইল পরবর্তীতে উদ্ধার করা সম্ভব হয় না।
আপনার মতামত লিখুন :