মহসীন কবির: [২] দুদকের মূখ্য আইনজীবী খুরশিদ আলম খান ডিবিসি টিভিতে একথা বলেন। তিনি বলেন, অর্থ-লোপাটের প্রমাণ থাকায় পিকে হালদারকে ফিরিয়ে আনতে সমস্যা হবে না। সরকারের উচিৎ তাকে দ্রুত ফিরিয়ে এনে বিচারের মুখোমুখি করা।
[৩] তিনি বলেন, ‘তদন্তাধীন মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশন পি কে হালদারকে অবশ্যই রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবে। তখন দেখা যাবে এখানে আরও অনেক বড় রুই-কাতলা জড়িত রয়েছে। তাদেরও ধরা সহজ হবে তখন। সে কানাডা থেকে ভারতে চলে আসার বিষয়ে দুদকের কাছে কোনো তথ্য ছিল না। তবে তার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট ছিল। ঢাকা পোষ্ট
[৪] খুরশীদ আলম আরও বলেন, ভারতে আইনি প্রক্রিয়া শেষ করে পিকে হালদারকে কত তাড়াতাড়ি দেশে ফিরিয়ে আনা যাবে তা নির্ভর করছে দুই দেশের সরকারের পদক্ষেপের ওপর। পিকে হালদারের বিরুদ্ধে ৩৬টি মামলার মধ্যে ১টি বিচারাধীন। বাকি তিনজনের চার্জশিট প্রায় প্রস্তুত। দেশে ফিরিয়ে আনার সঙ্গে সঙ্গে অন্য মামলার চার্জশিট দিতে পারবে দুদক। দুদকের আইনজীবী আরও বলেন, বাংলাদেশে পিকে হালদারের সব মামলাই জামিনযোগ্য।
আপনার মতামত লিখুন :