শিরোনাম
◈ ভারতে শেখ হাসিনা আশ্রয় পেতে যাচ্ছেন দালাই লামার মতোই! ◈ কর্মীদের হত্যাকাণ্ডের নিউজ কোথায়, প্রশ্ন আওয়ামী লীগের ◈ শাহবাগে বিক্ষোভ: আগামী ৭২ ঘণ্টায় পার্বত্য তিন জেলায় অবরোধের ঘোষণা  ◈ পাহাড়ি-বাঙালি সংঘর্ষ : রাঙ্গামাটিতে ১৪৪ ধারা জারি ◈ বাইতুল মোকাররমে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত বেশ কয়েকজন, সতর্ক অবস্থানে সেনাবাহিনী ও পুলিশ (ভিডিও) ◈ আইন নিজের হাতে তুলে নিলে কঠোর ব্যবস্থা : পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ◈ দুই পক্ষের সংঘর্ষের পর আজ স্বাভাবিক দীঘিনালার পরিস্থিতি ◈ জাতিসংঘ অধিবেশনে যাদের সঙ্গে বৈঠক হতে পারে মুহাম্মদ ইউনূসের ◈ অস্বস্তিকর গরম: অবসান হবে কবে? জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর ◈ হাসান মাহমুদের ৫ উইকেট, ভারত থামলো ৩৭৬ রানে

প্রকাশিত : ১৩ অক্টোবর, ২০২২, ০৬:৩৬ বিকাল
আপডেট : ১৩ অক্টোবর, ২০২২, ০৬:৩৬ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কর্মজীবী নারীদের সুরক্ষায় মালিকপক্ষের সঙ্গে কাজ করবে ইউনিসেফ

কূটনৈতিক প্রতিবেদক: ইউনিসেফ পরিচালিত ‘মাদারস অ্যান্ড ওয়ার্ক’ উদ্যোগের অধীনে ইউনিসেফ এবং বাংলাদেশ গার্মেন্টস ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিজিএমইএ) ও বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) এক যোগে কাজ করবে।  

এ লক্ষ্যে পোশাক কারখানায় সন্তানকে মায়ের দুধ খাওয়ানোর জায়গা ও বিরতি, শিশু যত্নের সুবিধা, বেতনসহ মাতৃত্বকালীন ছুটি, নগদ সুবিধা, স্বাস্থ্যসেবা, চাকরির সুরক্ষা এবং কর্মজীবী মা ও গর্ভবতীদের জন্য একটি নিরাপদ কাজের পরিবেশ প্রদানে কারখানাগুলোকে সহায়তা করবে।

বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) ইউনিসেফ এ তথ্য জানায়। 

পোশাক কারখানায় কাজ করছেন প্রায় ৪০ লাখ মানুষ, যাদের অর্ধেকেরও বেশি প্রজনন বয়সী নারী। তবে ইউনিসেফের ২০১৮ সালের এক সমীক্ষা অনুযায়ী, পোশাক কারখানায় মায়ের দুধ খাওয়ানোর জন্য কাজের বিরতি ও ব্যক্তিগত জায়গার ঘাটতি রয়েছে, অথচ বিষয়টি শিশুর স্বাস্থ্য ও বিকাশের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট বলেন, কর্মক্ষেত্রে নারীদের জন্য লক্ষ্যযুক্ত সহায়তা দেওয়া এবং নারীরা যাতে কর্মক্ষেত্রে যোগদান করতে পারেন তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি তাদের সন্তানদের যত্ন নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা নিশ্চিত করা, নারীদের এবং তাদের শিশুদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি এমন একটি বিনিয়োগ যা থেকে সবাই উপকৃত হবেন।  

ইউনিসেফের একটি পাইলট প্রকল্প থেকে প্রাপ্ত জ্ঞানের ভিত্তিতে, এই অংশীদারিত্ব ১লাখ ৩০ হাজার নারীর কাজের অবস্থার উন্নতি ঘটাবে এবং ৮ হাজার শিশুর জন্য টেকসই উপায়ে উন্নত পুষ্টি সেবা ও ডে-কেয়ার সুবিধা দেবে। ৮০টি কারখানায় শুরু হওয়া এই উদ্যোগ লক্ষ্য অনুযায়ী শেষ পর্যন্ত দেশের ৪ হাজার কারখানায় ধীরে ধীরে বিস্তার লাভ করবে।  

বিজিএমইএ সভাপতি ফারুক হাসান বলেন, পোশাক কারখানায় নিয়জিত মা এবং গর্ভবতী নারীদের জন্য কর্মক্ষেত্রকে নিরাপদ রাখা অপরিহার্য, যাতে তাদের সুস্থতা রক্ষা করা যায় এবং তাদের শিশুদের সুস্থ বিকাশে সহায়তা করার জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি নিশ্চিত হয়।  

বিকেএমইএ সভাপতি সেলিম ওসমান বলেন, আমাদের কারখানাগুলোতে মায়েদের জন্য, শ্রমিকদের জন্য, তাদের সন্তান যারা দেশের ভবিষ্যৎ তাদের জন্য এবং সর্বোপরি ব্যবসার বিকাশের জন্য নিট পোশাক খাতে কাজের একটি অনুকূল পরিবেশ গড়ে তুলতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

এসবি২

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়