শিরোনাম
◈ মাসে অতিরিক্ত ২৫০ মিলিয়ন ডলার গুনতে হবে মার্কিন শুল্ক থাকলে  ◈ ভারতের সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ বাংলাদেশের কাছে তুলল পাকিস্তান ◈ মেরে না ফেলা পর্যন্ত ভারত, ‘র’ আর আ.লীগের বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত থাকবে: হাসনাত আবদুল্লাহ ◈ ‘চীন সরকারের হাসপাতাল নীলফামারীতে হবে’ ◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন নাগরিকদের জন্য সতর্কতা ◈ বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা ◈ দেশের বাজারে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ◈ প্রশাসন কার পক্ষে,পাল্টাপাল্টি অভিযোগে এনসিপি - বিএনপি ◈ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেলের প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ চলছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা ◈ জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ নারী সংস্কার কমিশনের

প্রকাশিত : ১৮ এপ্রিল, ২০২৫, ১১:৩৬ রাত
আপডেট : ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রমজানে সেঞ্চুরি করা লেবুর হালি এখন ৮ টাকা

ডেস্ক রিপোর্ট : রমজানে লেবুর দামে সেঞ্চুরি করলেও তা এখন কমে ৮ টাকায় নেমেছে। রোজার সময়ে বাজারে লেবুর অতিরিক্ত চাহিদাকে পুঁজি করে গড়ে ওঠে সিন্ডিকেট চক্র। চরম অস্বস্তি নেমে আসে ভোক্তাদের ওপর। তবে রোজা শেষে কমতে থাকে এই ভোগান্তি। এখন আর সেই চাহিদা নেই। ফলে কম দামে লেবু বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।

শুক্রবার (১৮ এপ্রিল) রাজধানীর কয়েকটি বাজার ঘুরে দেখা যায়, ছোট দেশি লেবু হালিপ্রতি ৮ থেকে ১২ টাকা, কাগজি লেবু ১৫-২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। সবজির দাম চড়া, স্থিতিশীল মাছ-মাংস অর্থাৎ ছোট লেবুর ডজন ২৫ থেকে ৩০ টাকায় ও মাঝারি আকারের লেবুর ডজন ৪০ থেকে ৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজারগুলোতে সারি সারি লেবুর পসরা বিছিয়েছে বিক্রেতারা। ক্রেতারাও স্বস্তিতে কিনছেন লেবু। গরমে এক গ্লাস লেবুর শরবতে নিমিষেই ক্লান্তি দূর হয়ে যায়। ফলে এখন আবার লেবুর চাহিদা বেড়ে যাবে। এর আগে রমজানে লেবুর হালি বিক্রি হয়েছে ৮০-১০০ টাকায়। এমনকি কোথাও সেটা ১২০ টাকা দরেও বিক্রির খবর পাওয়া যায়। তখন ব্যবসায়ীরা সরবরাহ ঘাটতি কথা জানিয়েছেন। লেবুর উৎপাদন কম থাকায় ঘাটতির অজুহাত দিয়েছেন ব্যবসায়ীরা।

সেলিম হোসেন নামে এক ক্রেতা জানান, রমজানজুড়ে যে অস্বস্তি ছিল লেবুতে তা এখন নেই। আসলে এসব অসাধু ব্যবসায়ীদের ধিক্কার জানানো ছাড়া আর কিছু করার নেই। বাজারে নানা সিন্ডিকেটের কথা শুনলেও এবার লেবুর বাজারেও সেই সিন্ডিকেট লক্ষ্য করা গেছে।

অন্তর্বর্তী সরকারকে বলবো, তারা নানা সংস্কারের উদ্যোগ নিয়েছে। তার মধ্যে বাজার ব্যবস্থায় একটা সুষ্ঠু নীতিমালা চাই। যেন ভোক্তারা ন্যায্য দামে নিত্যপণ্য ক্রয় করতে পারে। কারণ সিন্ডিকেট ভাঙতে পারলেই সাধারণ গ্রাহকরা স্বস্তিতে কেনাকাটা করতে পারবে।

লেবু বিক্রেতা রাকিবুল হাসান বলেন, গ্রাহকরা স্বস্তিতে লেবু কিনছেন। প্রয়োজনীয় ভিটামিন সি গ্রহণ করতে পারছেন। গ্রীষ্মে লেবুর শরবতে একটা তৃপ্তি পাচ্ছেন ভোক্তারা। তিনি বলেন, রমজানে লেবুর অতিরিক্ত চাহিদা ছিল।

সেতুলনায় সরবরাহ কম থাকায় দাম বেশি ছিল। তবে এখন বাজারে নতুন লেবু আসছে। এতে দাম কমছে। মান ও আকারভেদে প্রতিপিস লেবু বিক্রি হচ্ছে ১-৪ টাকায়। বৃষ্টি বাড়লে লেবুর উৎপাদন বাড়বে। তখন দাম আরও কমবে।

সুত্র : যায়যায়দিন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়