সালেহ্ বিপ্লব: এই পরিসংখ্যান দিয়েছেন বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। শুক্রবার সকালে বারিধারার বাসভবনে এক ব্রিফিং-এ তিনি এ তথ্য জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ডলার বাঁচানোর লক্ষ্যেই ডিজেলচালিত বিদ্যুতকেন্দ্র বন্ধ করা হয়েছে। আমরা এখন কাজ করছি লোড ম্যানেজমেন্ট নিয়ে। লোডশোডিং কতোটা কমিয়ে আনা যায়, এ নিয়ে কাজ করছি। আশা করছি, এক সপ্তাহ থেকে ১০ দিনের মধ্যে একটা শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা যাবে। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ পর্যালোচনা করে আগামী সপ্তাহে নতুন কর্মসূচী ঘোষণা করা হবে।
প্রশ্নের জবাবে প্রতিমন্ত্রী বলেন, ভিআইপিদের লোডশেডিং থেকে রেহাই দেওয়া হচ্ছে, এমন অভিযোগ ঠিক না। কারণটা একটা ফিডার লাইনে সব শ্রেণীর গ্রাহকই থাকেন। তবে ডিপ্লোমেটিক জোনে লোডশেড না করার অনুরোধ আমরা পেয়েছি।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, জ্বালানি পরিস্থিতির দিক দিয়ে বাংলাদেশ অনেক ভালো অবস্থানে রয়েছে। তবে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ দীর্ঘায়িত হলে সারাবিশ্বেই জ্বালানি পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাবে। সেটা বিবেচনা করে এখন থেকেই সাশ্রয়ের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
নসরুল হামিদ জানান, কয়েকটি কয়লাচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু হওয়ার পথে রয়েছে। সেক্ষেত্রে আগামী কয়েক মাসে বিদ্যুৎ পরিস্থিতির উন্নতি হবে।
আপনার মতামত লিখুন :