শিরোনাম
◈ গাজা নিয়ে নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন ট্রাম্প ◈ ইউনূস-মোদি বৈঠক: আওয়ামী শিবিরে প্রচণ্ড হতাশা ◈ ট্রাম্পের দুই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা আসছেন ঢাকায়, যেসব বিষয় গুরুত্ব পাবে  ◈ ৬ হত্যা মামলায় সাবের হোসেন চৌধুরী জামিন পায় আর আমি ৩২৩ ধারার মামলায় জামিন পাই না: ব্যারিস্টার সুমন (ভিডিও) ◈ সাগরে লঘুচাপ, যা জানালো আবহাওয়া অধিদপ্তর ◈ গাজা ইস্যুতে এবার রাজপথে নামছেন আজহারি, দেখুন ভিডিওতে ◈ যুক্তরাষ্ট্রের আরও ১০০ পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে বাংলাদেশ ◈ ‘বাটা কোনো ইসরায়েলি মালিকানাধীন কোম্পানি নয়, চেক প্রজাতন্ত্রে প্রতিষ্ঠিত’ ◈ সাবেক প্রসিকিউটর ব্যারিস্টার তুরিন আফরোজ গ্রেফতার ◈ ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাঙচুরে জড়িতদের গ্রেপ্তারের নির্দেশ আইজিপির

প্রকাশিত : ০৭ এপ্রিল, ২০২৫, ০৪:৫৪ দুপুর
আপডেট : ০৮ এপ্রিল, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সোনালী ব্যাংকের সাবেক ৭ কর্মকর্তাসহ ১১ জনের অর্থ আত্মসাতের মামলায় কারাদণ্ড

সোনালী ব্যাংক লিমিটেডের ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা আত্মসাতের মামলায় সাত সাবেক কর্মকর্তাসহ ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ সোমবার ঢাকা বিশেষ জজ আদালত-৬-এর বিচারক মোহাম্মদ জাকারিয়া হোসেন এ রায় দেন।

এর মধ্যে সাতজনকে তিন বছরের কারাদণ্ড এবং চারজনকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

একই সঙ্গে তাদের মোট ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে, যা তারা আনুপাতিক হিসাবে পরিশোধ করবেন।

যাদের তিন বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে, তারা হলেন—সোনালী ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক হুমায়ুন কবির, সাবেক উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক মঈনুল হক, সাবেক মহাব্যবস্থাপক ননী গোপাল নাথ ও মীর মহিদুর রহমান, সাবেক উপ-মহাব্যবস্থাপক সফিজ উদ্দিন আহমেদ, সাবেক সহকারী মহাব্যবস্থাপক সাইফুল হাসান ও কামরুল হোসেন খান।

১০ বছর করে কারাদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন—খানজাহান আলী সোয়েটারের চেয়ারম্যান তাজুল ইসলাম মোল্লা, এমদাদুল হক শেখ এবং পরিচালক মীর মোহাম্মদ শওকত আলী ও রফিকুল ইসলাম।

রায় ঘোষণার সময় আদালতে মঈনুল হক, মীর মহিদুর, সফিজ উদ্দিন ও কামরুল হোসেন খান।

বাকি সাতজন পলাতক থাকায় তাদের অনুপস্থিতিতেই রায় ঘোষণা করা হয়।

আদালত রায়ে বলেন, পলাতক আসামিদের সাজা তাদের গ্রেপ্তার বা আত্মসমর্পণের দিন থেকে কার্যকর হবে।

একই সঙ্গে আদালত নির্দেশ দেন, দণ্ডপ্রাপ্তদের কাছ থেকে আত্মসাৎ করা টাকা আদায় করে রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা দিতে হবে।

মামলার এজাহার অনুযায়ী, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে প্রতারণার মাধ্যমে সোনালী ব্যাংকের তৎকালীন হোটেল শেরাটন শাখা থেকে ১ কোটি ৩৮ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেন।

এ ঘটনায় দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপ-পরিচালক এসএমএম আখতার হামিদ ভূঁইয়া ২০১৩ সালের ১ জানুয়ারি রমনা থানায় মামলাটি করেন।

তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ২২ মে দুদকের সহকারী পরিচালক ও মামলার তদন্ত কর্মকর্তা নাজমুস সাদাত আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

এর আগে তাঁদের বিরুদ্ধে চারটি পৃথক দুর্নীতির মামলায় ৪০ বছর করে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। উৎস: ডেইলি স্টার।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়