শিরোনাম
◈ মানুষের সম্পৃক্ততা ছাড়াই ২৪ ঘণ্টা কাজ করতে সক্ষম চীনে ডার্ক ফ্যাক্টরি! ◈ আল্লাহ ছাড়া আর কাউকে ভয় পাই না এবং কারো কাছে মাথানত করি না: আনসারুল্লাহ নেতা ◈ ভারতীয় গণমাধ্যম হামজা চৌধুরীকে নিয়ে কী বলছে?  ◈ বিপাকে পিসিবি, চ্যাম্পিয়নস ট্রফি আয়োজনে খরচ ৯৩ মিলিয়ন ডলার, আয় হলো ৬ মিলিয়ন ◈ এনসিপির গঠন থেকে বেরিয়ে আসা শিবিরের সাবেক নেতাদের আরেকটি রাজনৈতিক সংগঠন কেন, কী চায় তারা ◈ পিসিবি সঠিক সিদ্ধান্ত না নিলে পাকিস্তানের ক্রিকেট আরো পতনের দিকে যাবে:  ইনজামাম ◈ দেশের তিন অঞ্চলে ঝড়ের আশঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত ◈ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৮৯ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ৯ শিক্ষক বরখাস্ত ◈ মহেন্দ্র সিং ধোনি বললেন, সে দিন আমি বড় ভুল করেছিলাম ◈ জবি শিক্ষার্থীকে যৌন হয়রানি, ভিক্টর ক্লাসিক পরিবহনের ১০ বাস আটক

প্রকাশিত : ১৭ মার্চ, ২০২৫, ০৫:০২ বিকাল
আপডেট : ১৮ মার্চ, ২০২৫, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনে নীতিগত সিদ্ধান্ত : আইন উপদেষ্টা

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনীর ব্যাপারে সরকার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানিয়েছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

সোমবার (১৭ মার্চ) রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।

আইন উপদেষ্টা বলেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এক বিশেষ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। সংশোধিত আইনে ভুক্তভোগীকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিধান রাখা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

এর আগে, ১২ মার্চ আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ধর্ষণ মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় কমিয়ে অর্ধেক করতে সংশোধিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে বলে জানান। সচিবালয়ে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের নেত্রীদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান উপদেষ্টা।

ওই দিন আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে পরামর্শ সভা করেছি। আমরা একটা খসড়া (সংশোধিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন) আইন করেছি, সেটি আজ আমরা সার্কুলেট করছি কিছু কিছু স্টেকহোল্ডারের কাছে। যতদ্রুত সম্ভব আমরা আইনটি কঠোর করার চেষ্টা করবো। ধর্ষণের মামলার বিচার যাতে শুধু দ্রুত নয়, বিচারটা যাতে নিশ্চিত হয় এবং যথাযথ হয়-আমি এগুলো তাদের বলেছি।

খসড়া আইন অনুযায়ী, ধর্ষণের মামলা তদন্তের সময় ৩০ দিন থেকে কমিয়ে ১৫ দিন এবং মামলার বিচার কাজ শেষ হওয়ার সময় ১৮০ দিন থেকে কমিয়ে ৯০ দিন করা হচ্ছে। বিচারক যদি মনে করেন তবে ডিএনএ রিপোর্ট ছাড়াই মেডিকেল সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে মামলার বিচারকাজ ও তদন্ত কাজ চালাতে পারবেন- অনলাইনে এমন বিধান রাখা হচ্ছে বলে জানান আইন উপদেষ্টা।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়