শিরোনাম
◈ ৬০ মাইল ওপর থেকে মানুষের চেহারা শনাক্ত করবে চীনের গোয়েন্দা স্যাটেলাইট ◈ ভিসার উচ্চ চাহিদার কারণে যাত্রার ৪৫ দিন আগে ভিসার আবেদন করতে বলল থাই দূতাবাস ◈ ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ ◈ ধর্ষণবিরোধী বিক্ষোভকারীদের সঙ্গে সংঘর্ষ: যা বলছে পুলিশ ◈ গাজীপুরের আবাসিক হোটেলে অভিযান, আট নারীসহ ৯ জনকে আটক ◈ মার্কিন এফ-৩৫ যুদ্ধবিমানে ‘কিল সুইচ’! ◈ বিমানবন্দরের নিরাপত্তায় হচ্ছে বিশেষ বাহিনী ◈ চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে পিএসজি ◈ বেনফিকাকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স লিগের কোয়ার্টার ফাইনালে বার্সেলোনা ◈ দুই বিলিয়ন পাউন্ডে ১ লাখ আসনের স্টেডিয়াম নির্মাণ করবে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড

প্রকাশিত : ১১ মার্চ, ২০২৫, ০৭:২৬ বিকাল
আপডেট : ১২ মার্চ, ২০২৫, ১১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পুলিশের এপিসি থেকে ফেলে ইয়ামিনকে হত্যা: ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

ছাত্র-জনতার আন্দোলন চলাকালে ঢাকার সাভারে পুলিশের সাঁজোয়া যান আর্মার্ড পার্সোনেল ক্যারিয়ার (এপিসি) থেকে ফেলে গুলি করে শাইখ আসহাবুল ইয়ামিনকে হত্যার অভিযোগে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) মামলা হয়েছে। এ ঘটনায় ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে।

তবে আসামিদের নাম প্রকাশ করেনি ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন। পরোয়ানাভুক্তদের মধ্যে পুলিশ ও আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা রয়েছেন।

ট্রাইব্যুনালের প্রশিকিউশনের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার (১১ মার্চ) মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন।

গত ১৮ জুলাই ঢাকার সাভারে ব্যাংক কলোনির সামনে গুলিবিদ্ধ ইয়ামিনকে সাঁজোয়া যান এপিসি-তে তোলে পুলিশ। এরপর তাকে গাড়ি থেকে ছুড়ে ফেলতে দেখা যায়। 

আদেশের পর প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম গণমাধ্যমকে বলেন, প্রসিকিউশনের পক্ষ থেকে ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির জন্য আবেদন করেছিলাম। ট্রাইব্যুনাল আমাদের আবেদন মঞ্জুর করেছেন। এই ১০ জনের মধ্যে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা রয়েছেন।

তিনি বলেন, এখন পর্যন্ত জুলাই আগস্টের গণহত্যার ঘটনায় আনুষ্ঠানিকভাবে ২০টি মামলার দায়ের হয়েছে বিশেষ ট্রাইব্যুনালে।

গত বছর ১৮ জুলাই সাভারে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ইয়ামিন শহিদ হন। ওই সময় পুলিশের সাঁজোয়া যান এপিসি থেকে তাকে টেনে নিচে ফেলে দেওয়ার ভিডিও তখনই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে।

ভিডিওতে দেখা যায়, সাঁজোয়া যানের ওপর থেকে ইয়ামিনকে টেনে নিচে ফেলা হয়। এরপর পুলিশের এক সদস্য সাঁজোয়া যান থেকে নেমে ইয়ামিনের এক হাত ধরে তাকে টেনে আরেকটু দূরে সড়কে ফেলে রাখেন। পরে কয়েকজন পুলিশ সদস্য তাকে টেনে সড়ক বিভাজকের ওপর দিয়ে ঠেলে অপর পাশে ফেলে দেন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়