শিরোনাম
◈ আইএমএফ-বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈঠক: বিনিময় হার নিয়ে কোনো সমঝোতা ছাড়াই শেষ ◈ গ্যাসসংকট: কমছে শিল্প উৎপাদন, প্রভাব পড়ছে সামগ্রিক অর্থনীতিতে ◈ পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে তৌহিদ হোসেনের ফোনালাপ, কী কথা হলো? ◈ ইউরোপীয় ইউনিয়নে অর্থের বিনিময়ে নাগরিকত্বের সুযোগ শেষ ◈ দেশের পথে খালেদা জিয়া ◈ টানা দুই দফা কমার পর আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম, ভরি কত? ◈ আদানি পাওয়ারের কাছে বাংলাদেশের বকেয়া প্রায় ৯০ কোটি ডলার! ◈ তথ্য-উপাত্ত সঠিক না থাকায় ফ্যাসাদ তৈরি হচ্ছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ চিকিৎসা ব্যবস্থার বিকেন্দ্রীকরণ ছাড়া সমস্যা নিরসন হবে না: প্রধান উপদেষ্টা ◈ বাতাসের মান যাচাইয়ে রাজধানীর ২৫ যায়গায় বসবে আধুনিক যন্ত্র: ডিএনসিসি  

প্রকাশিত : ১৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০২:২৫ দুপুর
আপডেট : ০৩ মে, ২০২৫, ০৬:০০ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বস্তায় ভরে ‘গোপন নথি’ আত্মীয়ের বাসায় পাঠিয়েছিলেন সাবেক আইজিপি শহিদুল, যা জানা গেল

অবৈধ সম্পদ অর্জনের ‘গোপন নথি’ বস্তায় ভরে এক আত্মীয়ের বাসায় পাঠিয়েছিলেন সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজি) এ কে এম শহিদুল হক। গোপন তথ্যে অভিযান চালিয়ে সেসব নথি জব্দ করেছে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) বিশেষ একটি দল। বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে দুদকের পক্ষ থেকে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আগে মঙ্গলবার (১৮ ফেব্রুয়ারি) মধ্যরাতে গোপ সংবাদে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ সম্পদের তথ্য সম্পর্কিত গোপন নথিগুলো জব্দ করে দুর্নীতি দমন কমিশন।

দুদক জানায়, বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে সাবেক আইজিপি শহিদুল হকের বিরুদ্ধে একটি অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধান কার্যক্রমের একপর্যায়ে গোয়েন্দা তথ্যে দুদক জানতে পারে শহিদুল হক নিজের অবৈধ সম্পদ অর্জনের তথ্য সম্বলিত নথিপত্র তার এক নিকটাত্মীয়ের কাছে দু’টি বস্তায় ভরে পাঠিয়েছেন। এরপর সেখানে থেকে আরেক আত্মীয়ের বাসায় সেসব নথি পাঠানো হয়। ওইসব নথিতে শহিদুল হকের অবৈধ উপায়ে অর্জিত কোটি কোটি টাকার সম্পদের তথ্য রয়েছে।

দুদক সূত্র জানায়, দুর্নীতি দমন কমিশনের সহকারী পরিচালক রাকিবুল হায়াতের নেতৃত্বে ৫ সদস্যের একটি দল মঙ্গলবার রাত থেকে ভোর পর্যন্ত সাবেক আইজিপি শহিদুল হকের এক আত্মীয়ের বাড়িতে তল্লাশি চালায়। ওই অভিযানে দু’টি বস্তায় মোট ৩৮ প্রকৃতির ৪৮টি আলামত পাওয়া যায়।

জব্দ করা আলামতগুলোর মধ্যে বিপুল সম্পদের দলিল ছাড়াও বিভিন্ন গোপনীয় চুক্তিপত্র, ডিড অব এগ্রিমেন্ট, পাওয়ার অব অ্যাটর্নি, সংঘ স্মারকের ছায়ালিপি, অফার লেটার ও ব্যাংক হিসাব বিবরণীসহ নানা তথ্য রয়েছে। পরবর্তীতে তদন্ত কার্যক্রমে সহায়তার লক্ষ্যে নিরপেক্ষ সাক্ষীর উপস্থিতিতে এসব নথি জব্দ করে দুর্নীতি দমন কমিশন। উৎস: চ্যানেল২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়