শিরোনাম
◈ নির্বাচন নিয়ে একাট্টা হচ্ছে রাজনীতিবিদরা, মান্নার চা চক্রে বিভিন্ন নেতারা ◈ এসপি ইমনকে সারদা থেকে তুলে নিয়ে গেছে ডিবি পুলিশ ◈ ৫ আগস্টের পর আওয়ামীপন্থী বলে গণমাধ্যমের ওপর প্রতিশোধমূলক হামলা হয়: জাতিসংঘ ◈ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু নিয়ে ফেসবুকে যা লিখলেন জামায়াত আমির ◈ সংযুক্ত আরব আমিরাতের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজাকে জাহান্নাম বানানোর হুমকি দিয়ে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করেছেন : জামায়াত  ◈ হত্যা মামলায় সাবেক সিএমপি কমিশনার গ্রেপ্তার, জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদের নির্দেশ ◈ শেখ হাসিনার পাশে না থাকলে ভাইয়ের মতো আমাকেও ক্রসফায়ার দেওয়া হতো: আদালতে নাসা গ্রুপের চেয়ারম্যান ◈ সিরিজের প্রথম ম্যাচেই শ্রীলঙ্কার কাছে ধাক্কা খেলো অস্ট্রেলিয়া ◈ মিচেল স্টার্ক অস্ট্রেলিয়ার চ্যাম্পিয়নস ট্রফির দল থেকে নাম সরিয়ে নিলেন 

প্রকাশিত : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০৯:৩৮ রাত
আপডেট : ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এস আলম পরিবারের ৫ হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ

এম.এ. লতিফ, আদালত প্রতিবেদক : ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের আবেদনের প্রেক্ষিতে ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার সাইফুল আলম ও তার পরিবারের নামে থাকা ৪২টি কোম্পানির ৪৩৭ কোটি ৮৫ লাখ ২ হাজার ২৪৪টি শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এসব শেয়ারের বাজারমূল্য ৫ হাজার ১০৯ কোটি ৬৭ লাখ ৯৬ হাজার ২৬০ টাকা।

দুদকের আবেদনে বলা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুর, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, সাইপ্রাস ও অন্যান্য দেশে ১ বিলিয়ন ডলার পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানকালে তার ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে যৌথমূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তর, বিভাগীয় কার্যালয় ও চট্টগ্রামের সিডিএ এনেক্স ভবন (৬ষ্ঠ তলা) হতে প্রাপ্ত তথ্য থেকে ৪২ কোম্পানিতে ৪৩৭,৮৫,০২,২৪৪টি শেয়ারের মালিকানার তথ্য পাওয়া যায়। এসব শেয়ারের অভিহিত মূল্য ৫১০৯ কোটি ৬৭ লাখ ৯৬ হাজার ২৬০ টাকা (পাঁচ হাজার একশ নয় কোটি সাতষট্টি লাখ ছিয়ানব্বই হাজার দুইশত ষাট) টাকা।  

দুদকের অনুসন্ধানে জানা যায়, মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যগনের মালিকানাধীন এসব শেয়ার হস্তান্তরের চেষ্টা চলছে। যা করতে পারলে অনুসন্ধানের ধারাবাহিকতায় মামলা রুজু, আদালতে চার্জশিট দাখিল ও বিচার শেষে সাজার অংশ হিসেবে অপরাধলব্ধ আয় থেকে অর্জিত সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্তকরণসহ সব উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হবে। তাই এসব শেয়ার এবং শেয়ার থেকে উদ্ভূত সব মুনাফা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ১৪ ধারায় অবরুদ্ধ করা একান্ত প্রয়োজন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়