শরীফ শাওন: আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে জাতীয় পরিষদ গঠনের সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোট। এই পরিষদ হবে সব দলের সমন্বয়ে।

সোমবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে সংলাপকালে দলের পক্ষ থেকে এ সুপারিশ জানানো হয়। 

লিখিত প্রস্তাবে বলা হয়, জাতীয় পরিষদই হবে মুক্তির দিশা। নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোর সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের সমন্বয়ে জাতীয় পরিষদ গঠিত হবে। জাতীয় পরিষদের সাধারণ কর্ম নির্বাহের জন্য আহ্বায়ক হিসেবে নির্দিষ্ট থাকবেন পদাধিকার বলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার।  আর ওই পরিষদের চূড়ান্ত নির্দেশনাকারী কর্তৃত্বে থাকবেন রাষ্ট্রপতি।

জাতীয় পরিষদে দলীয় প্রধানদের মধ্যে যিনি এর আগে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন, এমন কাউকে ‘নির্বাহী প্রধান’ নিযুক্ত করা মাত্রই ওই সর্বদলীয় ফ্রন্টই নির্বাচনকালীন প্রাতিষ্ঠানিক সরকারের ভূমিকায় সক্রিয় হয়ে উঠবে।

নির্বাচন কমিশনাররাসহ ইসির কর্মকর্তাদের সঙ্গে সংলাপে দলের সংগঠন প্রধান আবু লায়েস মুন্নার নেতৃত্বে সংলাপে ১১ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নিয়েছেন।