শিরোনাম
◈ সংবিধানবিরোধী আইন বাতিলের দাবি: উত্তাল ভারত, ওয়াকফ সংশোধন নিয়ে ভারতের মুসলিমদের দেশজুড়ে বিক্ষোভ ◈ ঘোমটা তুলতেই দেখা গেল বদলে গেছে কনে, মেয়ের বদলে মায়ের সঙ্গে বিয়ে! ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে ফের বৈঠকে বসেছে বিএনপি, আলোচনায় নির্বাচন ও সংস্কার ইস্যু ◈ হিন্দু নেতার মৃত্যুকে নিপীড়নের অংশ বলা ভারতের দাবি প্রত্যাখ্যান করল বাংলাদেশ ◈ সুবিধা না পেলেও বিচারকের দায়িত্ব পালন করতে হবে: আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ◈ সারা দেশে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলের ঢল, গ্রেপ্তার অভিযানে কড়া নজরে পুলিশ ◈ ছাব্বিশের এপ্রিলে নির্বাচন হতে পারে! ◈ গাজায় ইসরায়েলি হামলায় মাইক্রোসফটের ভূমিকা নিয়ে কর্মীদের তীব্র প্রতিবাদ, বরখাস্ত ও পদত্যাগে উত্তাল পরিবেশ ◈ লা লিগায় ‌তিন গো‌লে পি‌ছি‌য়ে থাকা বা‌র্সেলোনা জিত‌লো ৪-৩ গো‌লে  ◈ আবারও যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্প বিরোধী বিক্ষোভে অংশ নিলো হাজার হাজার মানুষ

প্রকাশিত : ২৯ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৪:৫৯ দুপুর
আপডেট : ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৪:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইভ্যালির এমডি রাসেল ও তার স্ত্রীর ২ বছরের কারাদণ্ড

প্রতারণার মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ রাসেল ও তার স্ত্রী চেয়ারম্যান শামীমা নাসরিনকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়াও তাদের ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরও দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২৯ জানুয়ারি) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট পার্থ ভদ্র এ রায় দেন। রায় ঘোষণার সময় আসামিরা পলাতক ছিলেন। রায় ঘোষণার পর আদালত তাদের বিরুদ্ধে সাজা পরোয়ানাসহ গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন।

বাদীপক্ষের আইনজীবী তৌসিফ মাহমুদ সাংবাদিকদের এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। 

ইভ্যালি ডটকম নামীয় ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেজের মাধ্যমর চমকপ্রদ বিজ্ঞাপন দিয়ে বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করে। এতে আকৃষ্ট হয়ে তৌফিক মাহমুদ তাদের প্রতিষ্ঠান থেকে ২০২১ সালের ২০ মার্চ ইয়ামাহা আর ওয়ান ফাইভ বাইক অর্ডার করেন। যার মূল্যবাবদ দুই লাখ ৪৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেন।

ওই বছর ৩ এপ্রিল তিনি আর ওয়ান ফাইভের আরও দুটি বাইক অর্ডার করেন। যার মূল্য বাবদ ৫ লাখ ৯০ হাজার টাকা পরিশোধ করেন। তবে কর্তৃপক্ষ ৪৫ দিনের মধ্যে বাইক তিনটি সরবরাহ করতে ব্যর্থ হয়। পরে বাদী ধানমন্ডি অফিসে যোগাযোগ করেন। কর্তৃপক্ষ দুটি চেক প্রদান করে।

তবে ব্যাংক হিসেবে পর্যাপ্ত পরিমাণ অর্থ না থাকায় চেকটি নির্ধারিত তারিখে ব্যাংকে জমা না দিতে অনুরোধ করেন। আসামিদের কথা বিশ্বাস করে তিনি চেকটি ব্যাংকে জমা দেননি। পরবর্তীতে তৌফিক মাহমুদ ১৪ লাখ ১০ হাজার টাকা আদায়ের জন্য তাগিদ দিতে থাকেন। তবে তারা কোনো টাকা তাকে ফেরত দেননি। পরবর্তীতে লিগ্যাল নোটিশ পাঠিয়েও কাজ হয়নি।

এ ঘটনায় তৌফিক মাহমুদ ২০২৪ সালের ৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে রাসেল ও শামীমার বিরুদ্ধে মামলা করেন।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়