শিরোনাম
◈ মাসে অতিরিক্ত ২৫০ মিলিয়ন ডলার গুনতে হবে মার্কিন শুল্ক থাকলে  ◈ ভারতের সঙ্গে কাশ্মীর নিয়ে দ্বন্দ্বের প্রসঙ্গ বাংলাদেশের কাছে তুলল পাকিস্তান ◈ মেরে না ফেলা পর্যন্ত ভারত, ‘র’ আর আ.লীগের বিরুদ্ধে লড়াই অব্যাহত থাকবে: হাসনাত আবদুল্লাহ ◈ ‘চীন সরকারের হাসপাতাল নীলফামারীতে হবে’ ◈ বাংলাদেশ ভ্রমণে মার্কিন নাগরিকদের জন্য সতর্কতা ◈ বাসাবাড়িতে নতুন গ্যাস সংযোগ নিয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা ◈ দেশের বাজারে আবার বাড়লো স্বর্ণের দাম, দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ◈ প্রশাসন কার পক্ষে,পাল্টাপাল্টি অভিযোগে এনসিপি - বিএনপি ◈ প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের বেতনস্কেলের প্রস্তাব বাস্তবায়নে কাজ চলছে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা ◈ জাতীয় সংসদের আসন ৬০০ করার সুপারিশ নারী সংস্কার কমিশনের

প্রকাশিত : ১৪ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৬:১০ বিকাল
আপডেট : ২৩ মার্চ, ২০২৫, ০৩:০০ রাত

প্রতিবেদক : মনিরুল ইসলাম

বিনিয়োগ সংস্থাগুলোকে এক ছাতার নিচে আনার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

মনিরুল ইসলাম: দেশে আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সব বিনিয়োগ প্রচার সংস্থাকে এক ছাতার নিচে আনার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ইয়ংওন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান কিহাক সুং এবং অন্যান্য শীর্ষস্থানীয় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা দেখা করতে এলে এ আহ্বান জানান তিনি।

আগামী মাসের প্রথম দিকে কোরিয়ান রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের জন্য জমির অধিকারের সমস্যা সমাধান করে দেশে আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে সব বিনিয়োগ প্রচার সংস্থাকে এক ছাতার নিচে আনতে বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

কিহাক সুংয়ের দক্ষিণ কোরিয়ার কোম্পানি বাংলাদেশে সবচেয়ে বড় রপ্তানিকারক।

তিনি প্রধান উপদেষ্টাকে দেশে বৃহৎ আকারের বিনিয়োগের অবস্থার উন্নতি করার জন্য অনুরোধ করেছেন।

এ সময় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘কোরিয়ান ইপিজেডের জমি সমস্যা আগামী ৬ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সমাধান করা হবে। আমরা চাই কোরিয়ান ইপিজেড বাংলাদেশের সবার জন্য মডেল হোক। আমরা আশা করি, এটি বড় বিনিয়োগ আকর্ষণ করবে এবং প্রচুর কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে।

কিহাক সুং কেইপিজেডের সঙ্গে জড়িত দীর্ঘদিনের সমস্যা সমাধানে অন্তর্বর্তী সরকারের দ্রুত পদক্ষেপের প্রশংসা করেছেন।

তিনি বলেন, ‘কোরিয়ান বিনিয়োগকারীরা এখন বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবে। ইয়ংওন করপোরেশনের চেয়ারম্যান চট্টগ্রাম বন্দরে ধীর গতি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় ব্র্যান্ড এবং ফ্যাশন পোশাকের অর্ডারের অভাবের জন্য দায়ী। এজন্য তিনি দ্রুত সময়ে বন্দরের কার্যক্রমের প্রতি গুরুত্ব দেন।

এ সময় প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘দেশ থেকে দ্রুত রফতানি কাজ করার জন্য চট্টগ্রাম বন্দরে গ্রিন চ্যানেল চালু করবে।’

ইয়ংওন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যান চট্টগ্রাম বন্দরের মাধ্যমে দ্রুত শিপমেন্টের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।

তিনি বলেন, ফ্যাশন পোশাকের খুব দ্রুত রপ্তানি প্রয়োজন, সম্ভব হলে ১০-১৫ দিনের মধ্যে। আরও বলেন, বাংলাদেশে উচ্চমানের ফ্যাশন অর্ডার আসে না। কারণ এখান থেকে কখনও কখনও অর্ডার পাঠাতে কয়েক মাস সময় লেগে যায়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়