শিরোনাম
◈ পাকিস্তানে ট্রেনে হামলা: সেনাবাহিনীর অভিযানে উদ্ধার ১০৪, নিহত ১৬ ◈ বিদ্যুৎ ব্যবহারে ডিপিডিসির বিশেষ নির্দেশনা ◈ নন-এমপিও শিক্ষকদের দাবি মেনে নিল সরকার, আন্দোলন প্রত্যাহার ◈ ‘কোনো ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না’, পুলিশকে সহযোগিতার আহ্বান মাহফুজ আলমের ◈ মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি লাকি আক্তারকে গ্রেপ্তারের দাবিতে (ভিডিও) ◈ ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে সেনাবাহিনী নিয়ে ভুয়া খবরের প্রতিবাদ আইএসপিআরের ◈ ট্রাম্পের সিদ্ধান্তে জলবায়ু ঝুঁকি বাড়বে বাংলাদেশেও! ◈ সাবেক মন্ত্রী-এমপিদের জন্য আনা ৩০টি গাড়ি ফের নিলামে, ক্রেতা নেই ◈ বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে রাশিয়া বাংলাদেশে ৩০,০০০ টন এমওপি সার সরবরাহের প্রস্তুতি নিচ্ছে ◈ একটি বিশেষ দলকে নিয়ে কেউ নিউজ করে না : মির্জা আব্বাস 

প্রকাশিত : ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০১:৪৯ দুপুর
আপডেট : ০৭ মার্চ, ২০২৫, ০৪:০০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

৪০০ কোটি পাউন্ড ঘুষ নেওয়ার অভিযোগ টিউলিপের বিরুদ্ধে: ডেইলি মেইলের প্রতিবেদন

যুক্তরাজ্যের লেবার পার্টির মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিক এবং তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ৪০০ কোটি পাউন্ড পর্যন্ত ঘুষ নেওয়ার অভিযোগের তদন্ত করা হচ্ছে। ব্রিটেনের আর্থিক খাতে দুর্নীতিরোধের দায়িত্ব রয়েছে সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের কাঁধে। টিউলিপের জন্মভূমি বাংলাদেশে একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের চুক্তির সঙ্গে জড়িত ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে তদন্ত করা হচ্ছে।

বাংলাদেশের দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) টিউলিপ সিদ্দিক, তার যুক্তরাজ্যে বসবাসকারী মা শেখ রেহানা সিদ্দিক এবং তার খালা বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে।

কয়েক সপ্তাহের সহিংস বিক্ষোভের পর বাংলাদেশের নিরাপত্তা বাহিনী শত শত বেসামরিক লোককে হত্যা করে। অবস্থা বেগতিক দেখে হাসিনা তার বোন রেহানাকে নিয়ে আগস্টে বাংলাদেশ থেকে ভারতে পালিয়ে যান।

বাংলাদেশের হাইকোর্টের আদেশের পরে তদন্ত শুরু করা হয়। যেখানে দাবি করা হয় টিউলিপ সিদ্দিক মোট ১০ বিলিয়ন ডলারের পারমাণবিক চুক্তির ‘দালালি’ করতে সহায়তা করেছিলেন।

বিদ্যুৎকেন্দ্রটি নির্মাণে রোসাটম নামে একটি রাশিয়ান রাষ্ট্র সমর্থিত কম্পানি কাজ করছে। ২০১৩ সালে হাসিনা ও রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন টিউলিপ সিদ্দিকের উপস্থিতিতে ক্রেমলিনের অভ্যন্তরে চুক্তিটি স্বাক্ষর করেন। টিউলিপ তখন একজন লেবার কাউন্সিলর ছিলেন।

দুদক সিদ্দিকের পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের বিরুদ্ধেও তদন্ত করছে।

যার মধ্যে তার খালাতো ভাই সজীব ওয়াজেদ জয়, তিনি যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন এবং তার চাচা তারিক সিদ্দিক, যিনি বাংলাদেশে লুকিয়ে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। আদালতের কাগজপত্রে তাদের নাম ছিল। 

দুদকের একজন কর্মকর্তা বলেছেন, কমিশন জড়িতদের অবস্থান নির্বিশেষে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে সিদ্দিক এ অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়