শিরোনাম
◈ মৃত্যুর আর ভয় নেই, ফের লড়াই করতে বাধ্য করবেন না: আবদুল হান্নান মাসউদ ◈ জনগণের যৌক্তিক আন্দোলন পরিস্থিতির সুযোগ নিয়ে কেউ ‘সাবোটাজ’ করছে কিনা প্রশ্ন রেখেছেন তারেক রহমান  ◈ সংকট মোকাবিলায় জাতীয় ঐক্যের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার (ভিডিও) ◈ পাঁচ সংস্কার কমিটির প্রধান ও সদস্যরা যেসব সুবিধা পাবেন  ◈ এ ধরনের স্টেটমেন্ট দেওয়া ভারতের অনধিকার চর্চা: উপদেষ্টা নাহিদ ◈ কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নিন আয়কর রিটার্ন জমা দেওয়ার আগে ◈ শান্তি বিনষ্টকারী শক্তিকে প্রতিহত করতে জাতীয় ঐক্যের ওপর জোর দিয়েছে বিএনপি (ভিডিও) ◈ বাংলাদেশ কোনো ষড়যন্ত্রের সামনে পরাস্ত হবে না: উপদেষ্টা মাহফুজ আলম ◈ জাসপ্রিত বুমরাহ টেস্ট ক্রিকেটে সেরা বোলার, ওয়ানডেতে রশিদ খান ◈ বিচারপতিকে যে কারনে ডিম মেরে এজলাস থেকে নামালো আইনজীবীরা (ভিডিও)

প্রকাশিত : ২৭ নভেম্বর, ২০২৪, ০৬:২৪ বিকাল
আপডেট : ২৭ নভেম্বর, ২০২৪, ১০:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পদ্ধতি আরও সহজ করলো বিআরটিএ

ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পদ্ধতি আরও সহজ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)। নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ৭ দিনের মধ্যেই শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স পাওয়ার পরীক্ষায় বসতে পারবেন আগ্রহী প্রার্থীরা। আগে এক্ষেত্রে সময় লাগতো দুই মাস।

রোববার (২৪ নভেম্বর) সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের বিআরটিএ সংস্থাপন শাখা থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, সরকার জরুরি সেবা প্রদানের জন্য ড্রাইভিং লাইসেন্সের দক্ষতা যাচাই পরীক্ষা স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্ধারিত তারিখ অর্থাৎ ২ মাস পার হওয়ার আগেই পরীক্ষা গ্রহণের বাধ্যবাধকতা শিথিল করেছে। তবে এর জন্য ফি প্রদান করতে হবে।

তিন স্তরের ফি’র মধ্যে অতীব জরুরি, জরুরি ও সাধারণ জরুরি ক্যাটাগরি নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে অতীব জরুরি হিসেবে শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্স ইস্যুর ৭ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে পরীক্ষা দিতে চাইলে ৫০০০ টাকা, জরুরি ক্যাটাগরিতে ১৬ থেকে ৩০ দিনের মধ্যে পরীক্ষা দিতে চাইলে ৩০০০ হাজার টাকা এবং সাধারণ জরুরি ক্যাটাগরিতে ৩১ থেকে ৬০ দিনের মধ্যে পরীক্ষা দিতে চাইলে ২০০০ হাজার টাকা ফি দিতে হবে।

প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয়, পরীক্ষার সময় ও স্থান সম্পর্কে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে চার্ট/ক্যালেন্ডার তৈরিতে বিআরটিএ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে এবং সংশ্লিষ্ট জেলায় সম্ভাব্য শিডিউল পাওয়া না গেলে আবেদনকারী পাশের জেলায় বা বিভাগীয় শহরে পরীক্ষা দিতে পারবেন। উৎস: ইত্তেফাক।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়