শিরোনাম
◈ সাত কলেজের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানাল সরকার ◈ ডিজেল ও কেরোসিনের দাম কমাল সরকার ◈ ১০০ টাকার প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত,  ৬ লাখ টাকার পুরস্কার পেলেন যিনি ◈ জাতীয় পার্টির কার্যালয়ে আগুন, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া (ভিডিও) ◈ এবার জাতীয় পার্টিকে উৎখাতের ঘোষণা হাসনাত আব্দুল্লাহ ◈ স্পিকারের প্রশাসনিক ও আর্থিক দায়িত্ব পালন করবেন আইন উপদেষ্টা ◈ ভারতের সাংবাদিকরা আমাকে প্রশ্ন করে ইউনূস কী ফেল করেছে: মির্জা ফখরুল ◈ আমাদের রিজার্ভ বাড়ছে, ঘুরে দাঁড়াচ্ছে অর্থনীতি: বাণিজ্য উপদেষ্টা ◈ যুক্তরাষ্ট্রে নির্বাচনে নানা সমীকরণ, কে জিতবে ?  ◈ নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু, নড়েচড়ে বসছেন রাজনীতিবিদরা

প্রকাশিত : ৩১ অক্টোবর, ২০২৪, ০৭:২৯ বিকাল
আপডেট : ৩১ অক্টোবর, ২০২৪, ০৯:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সংস্কার কমিশনকে প্রস্তাব

‘প্রধানমন্ত্রী-মন্ত্রী-এমপি পদে দুইবারের বেশি নয়’

প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী, সংসদ সদস্য (এমপি) পদে একই ব্যক্তি দুবারের বেশি থাকতে পারবেন না। এছাড়া রাষ্ট্রপতি পদেও দুইবারের বেশি নয়। আবার দলের সভাপতি বা সেক্রেটারিসহ গুরুত্বপূর্ণ পদেও কোনো ব্যক্তি তিনবারের বেশি থাকতে পারবে না।

বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) নির্বাচন বিষয়ক সংস্কার কমিশন প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদারের কাছে এমন আইন আনতে সরকারের কাছে সুপারিশের জন্য প্রস্তাব করেছে মানবাধিকার ও সমাজ উন্নয়ন সংস্থা-মওসুস।

মওসুস'র এর চেয়ারম্যান ড. মো. গোলাম রহমান ভূঁইয়া লিখিত আকারে ২৩ দফা প্রস্তাব করেছেন। 

ওই প্রস্তাবনায় বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে ক্ষমতার ভারসাম্য আনার নিমিত্তে সংবিধান সংশোধন করতে হবে এবং একই ব্যক্তির পরপর দুই মেয়াদের বেশী রাষ্ট্রপতি বা প্রধানমন্ত্রী থাকার সুযোগ বন্ধ করতে হবে। একই ভাবে রাজনৈতিক দলগুলোর সভাপতি ও সেক্রেটারিসহ সকল গুরুত্বপূর্ণ পদে পরপর দুই বা তিন মেয়াদের বেশি কেউ থাকতে না পারে সেইজন্য রাজনৈতিক দলগুলোর গঠনতন্ত্রে সংশোধনী আনতে হবে এবং এই ব্যাপারে নির্বাচন কমিশন কার্যকরী ভূমিকা রাখবেন। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী ও এমপি পদেও দুইবারের বেশি কেউ থাকতে পারবেন না।

এদিকে দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করে নেতা নির্বাচন করা, রাজনৈতিক অপরাধের বিচারের জন্য পলিটিক্যাল ট্রাইব্যুনাল ও পলিটিক্যাল আপিল ট্রাইব্যুনাল গঠন, শক্তিশালী নির্বাচন কমিশন গঠন, নির্বাচন কমিশন নিয়োগ আইন সংশোধন, দলগুলোর মনোনয়ন বাণিজ্য রোধ, রাজনৈতিক সংস্কৃতির উন্নয়নে জাতীয় লিডারশিপ ইনস্টিটিউট গঠন, দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট আইন সভার প্রবর্তন, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা, সৎ, যোগ্য সাহসী নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ, প্রশাসন ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে দলীয় প্রভাবমুক্তকরণ, স্থানীয় সরকার নির্বাচন নির্দলীয়করণ, একাধিক দিনে সংসদ নির্বাচনের ব্যবস্থাকরণ, এনআইডি ব্যবস্থাপনা ইসির অধীনেই রাখা, তিন পার্বত্য অঞ্চলে তিন সংসদীয় আসন ও ঢাকার জন্য ১১টি আসন সংরক্ষণ করা, সকল প্রার্থীকে এক মঞ্চে এনে প্রচারের ব্যবস্থা, প্রার্থীদের সকল তথ্য ভোটারদের কাছে প্রকাশ করা, সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন ব্যবস্থার প্রচলন, হলফনামা ও মনোনয়ন ফরম সংশোধন, প্রার্থী হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট দলের ন্যূনতম তিন বছরের সদস্যভুক্ত থাকা, নির্বাচন কমিশনের আর্থিক স্বাধীনতা নিশ্চিতকরণ, ব্যবসায়ীদের রাজনীতিতে আসার পথ সীমিত করার বিধান আনার জন্যও প্রস্তাব করা হয়েছে। উৎস: ঢাকা পোষ্ট ও বাংলানিউজ২৪

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়