শিরোনাম
◈ ওমান ও যুক্তরাষ্ট্রের থেকেও পাকিস্তানি বোলারদের গড় খারাপ: ওয়াসিম আকরাম ◈ চ্যাম্পিয়নস ট্রফি থেকে পাকিস্তানের বিদায় দেখছেন অধিনায়ক রিজওয়ান ◈ আজ রাত থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কার্যক্রম টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ◈ বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়েসহ ১২ সড়ক-সেতুর নাম পরিবর্তন ◈ ঢাকাসহ সারা দেশে সন্ধ্যা থেকে যৌথ বাহিনীর প্যাট্রলিং ◈ ছিনতাই-ডাকাতি দমনে আজ থেকেই মাঠে যৌথ বাহিনী: আইজিপি ◈ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে অনন্য নজির স্থাপন করেছেন বাংলাদেশে দুইজন সেনাপ্রধান  ◈ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি: মুখোমুখি অবস্থানে আন্দোলনকারী-পুলিশ (ভিডিও) ◈ রমজানে কমলো সরকারি অফিসের সময় ◈ স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে গুলি: বাসার গেট না খোলায় নিরাপত্তাকর্মী আটক

প্রকাশিত : ২০ অক্টোবর, ২০২৪, ০২:৪৬ দুপুর
আপডেট : ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ০১:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শেখ হাসিনাকে দেশে এসে বিচারের মুখোমুখি হওয়ার আহ্বান

শেখ হাসিনাকে দেশে এসে বিচারের মুখোমুখি হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামান। তিনি বলেন, 'সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগে কথায় কথায় তার বিরোধীদের সাহস থাকলে দেশে এসে বিচারের মুখোমুখি হওয়ার আহ্বান জানাতেন। এখন তার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আমি আশা করি শেখ হাসিনা দেশে এসে বিচারের মুখোমুখি হবেন।'

রোববার (২০ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্টের অ্যাটর্নি জেনারেল কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, 'শেখ হাসিনাকে ফিরিরে আনতে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থা নেওয়ার সুযোগ রয়েছে। ইন্টারপোলের সহযোগিতা নিয়েও শেখ হাসিনাকে ফিরে আনা হতে পারে।'

এদিকে, বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা সংসদ সদস্যদের হাতে এনে সংবিধানের ষোড়শ সংশোধনী অবৈধ ও বাতিল ঘোষণা করা আপিল বিভাগের রায়ের বিরুদ্ধে করা রিভিউ আবেদন পর্যবেক্ষণসহ নিষ্পত্তি করেছেন আপিল বিভাগ। এর ফলে এখন থেকে উচ্চ আদালতের বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা ‘সুপ্রিম জুডিসিয়াল কাউন্সিল’র হাতে ফিরে এসেছে বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।

প্রসঙ্গত, গত ১৭ অক্টোবর শেখ হাসিনাসহ ৪৬ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। তাদের ১৮ নভেম্বরের মধ্যে ট্রাইবুনালে হাজিরের নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে অভিযুক্তদের বিচারের মুখোমুখি করতে ২০১০ সালে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করে। সেই ট্রাইব্যুনালে জামায়াত-বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে দণ্ড ঘোষণা করা হয় এবং তা কার্যকরও হয়।

এর মধ্যেই গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। ছাত্র-জনতার আন্দোলন ঠেকাতে আওয়ামী লীগ সরকার নির্বিচারে হত্যাযজ্ঞ চালায়। প্রায় দেড় হাজার মানুষ প্রাণ হারায় এই আন্দোলনে। হাসিনা সরকারের ১৫ বছরের শাসনের অবসানের পর শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিলে জুলাই-আগস্টের গণহত্যার বিচার করার সিদ্ধান্ত হয়। উৎস: ইত্তেফাক।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়