শিরোনাম
◈ সমর্থকদের জড়ো করে ফিল্মি স্টাইলে পালিয়ে গেলেন যুবলীগ নেতা সাহাব উদ্দিন ◈ যে কারনে ‘অগ্নিকন্যা’র খেতাব  পেয়েছিলেন মতিয়া চৌধুরী ◈ বেঙ্গালুরুগামী বিমান বোমা হামলার হুমকিতে গেল দিল্লিতে ◈ পরিচয় নিশ্চিত হতে তোলা হলো বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মরদেহ ◈ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী আর নেই ◈ ইসরায়েলের নতুন পরিকল্পনা প্রকাশ, পাল্টা হামলা চালাবে ইরানে   ◈ দাবি আদায়ে ফের উত্তপ্ত সচিবালয়, ৫দফা প্রস্তাবনা ◈ হাইকোর্ট প্রাঙ্গণ ঘেরাও করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন (ভিডিও) ◈ চায়ের আমন্ত্রণ জানানো হাইকোর্টের কয়েকজন বিচারপতিকে ছুটিতে পাঠানোর গুঞ্জন ◈ ১৫ আগস্ট, ৭ মার্চসহ জাতীয় আট দিবস বাতিল হচ্ছে

প্রকাশিত : ১৬ অক্টোবর, ২০২৪, ০২:৪৯ দুপুর
আপডেট : ১৬ অক্টোবর, ২০২৪, ০৪:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পরিচয় নিশ্চিত হতে তোলা হলো বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মরদেহ

মাহমুদুর রহমান নামে দাফন করা বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরীর মরদেহ কবর থেকে তোলা হয়েছে। আজ বুধবার সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সাভারের বিরুলিয়া ইউনিয়নের কামালপুর এলাকায় জামিয়া খাতামুন্নাবিয়্যীন কবরস্থান থেকে তার মরদেহ তোলা হয়।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আহমেদ মুঈদ, এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এস এম রাসেল ইসলাম নুরসহ প্রশাসনের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।

জানা যায়, হারিছ চৌধুরীর মরদেহ তোলার পর ডিএনএ পরীক্ষার জন্য নিয়ে যাওয়া হবে। এরপর তার ইচ্ছা অনুযায়ী মরদেহ সিলেটে দাফন করা হবে।

এর আগে, হারিছ চৌধুরীর মেয়ে ব্যারিস্টার সামিরা তানজিম চৌধুরীর করা এক রিটের শুনানি শেষে গত ৫ সেপ্টেম্বর তার লাশ কবর থেকে তুলে ডিএনএ পরীক্ষার নির্দেশ দেন হাইকোর্ট।

ওই আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট এস এম রাসেল ইসলাম নুরকে লাশ উত্তোলনের সময় উপস্থিত থেকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণসহ ম্যাজিস্ট্রেরিয়াল দায়িত্ব পালনের নির্দেশনা দেন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট।

তিন বছর আগে হারিছ চৌধুরীকে এই কবরস্থানে মাহমুদুর রহমান পরিচয়ে দাফন করা হয়।

হারিছ চৌধুরীর জানাজা পড়ানো মাওলানা আশিকুর রহমান কাশেমি বলেন, ‘আমরা অধ্যাপক মাহমুদুর রহমান হিসেবে তার মরদেহ দাফন করি।’

মরদেহ উত্তোলনের বিষয়ে ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) আহমেদ মুঈদ বলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন, রেজিস্টার্ড জেনারেলের কার্যালয়ের একজন প্রতিনিধি, জেলা পুলিশ, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও সাভার থানা পুলিশের উপস্থিততে মরদেহ তোলা হয়। এরপর মরদেহ চিহ্নিত করতে যা যা সংগ্রহ করা দরকার সেগুলো করা হবে। এরপর পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানা যাবে এটি হারিছ চৌধুরীর মরদেহ কিনা। তিনি একজন মুক্তিযোদ্ধা। পরিবার তাকে রাষ্ট্রীয় যথাযথ সম্মান দেওয়ার দাবি করেছে। এ বিষয়ে সরকার ব্যবস্থা নেবে। আর পরিবারের ইচ্ছা অনুযায়ী তাকে দাফন করা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়