আনিস তপন: সকলের জন্য নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবার নিশ্চিত করা যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং কাজ। তবুও সরকার এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সরকার কাজ করছে।
বুধবার বিশ্বখাদ্য দিবস ২০২২ উদযাপন উপলক্ষে জাতীয় প্রেসক্লাবের তোফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া কনফারেন্স হলে ইনিস্টিউশন অব ফুড প্রফেশনালস, বাংলাদেশ ও ফুড সেফটি মুভমেন্ট আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন, খাদ্য সচিব ইসমাইল হোসেন।
খাদ্য সচিব বলেন, আমরা অনেক পথ এগিয়ে এসেছি বলেই এখন খাদ্য নিরাপদ কিনা সে প্রশ্ন সামনে আসছে। এখন থেকে ৩০ বছর আগের বাংলাদেশের কোন মানুষের মাথায় নিরাপদ খাদ্যের জন্য একটি আন্দোলন হতে পারে বা প্রয়োজন হতে পারে এমন চিন্তা ছিল দুরুহ।
তিনি বলেন, আমরা অনেক খানি এগিয়েছি এটা যেমন সত্য, তেমনি আমাদের আরো অনেক খানি পথ সামনে যেতে হবে এটাও সত্য। এর জন্য এখন যা প্রয়োজন তা হচ্ছে, সবাইকে বেশি করে গবেষণালব্ধ জ্ঞান থেকে ইতিবাচক প্রচারণার মাধ্যমে খাদ্য নিয়ে সমাজে যে ভীতি তা দূর কারার উদ্যোগ নেয়া ।
কিন্তু কোন পরিবর্তনকে মানুষ সহজে মেনে নিতে চায় না জানিয়ে ইসমাইল হোসেন বলেন, এজন্য সবাইকে মিলে কাজ করতে হবে।
তিনি বলেন, বিকাশমান বাংলাদেশের জন্য টুরিজম অন্যতম একটি সম্ভাবনা। এ সম্ভাবনা তৈরীতে নিরাপদ খাদ্যের গ্যারান্টি পূর্বশর্ত। তাছাড়া আমাদের রপ্তানী তালিকায়ও প্রক্রিয়াজাত খাদ্যের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে। যা নির্ভর করছে নিরাপদ খাদ্যের গ্যারান্টির উপর। তাই সম্ভাবনাকে কাজে লাগনো ও পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ নিতে আমাদের সবাইকে একযোগে কাজ করতে হবে। তবেই আমরা সফল হবো।
আপনার মতামত লিখুন :