শিরোনাম
◈ মব জাস্টিন কিলিং মিশন এ সরকার সমর্থন করে না : উপদেষ্ঠা নাহিদ ইসলাম ◈ মুরাদনগরে কুকুরের কামড়ে শিশুসহ ৭জন আহত ◈ কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে আওয়ামীলীগ বিএনপি সংঘর্ষ, আহত ২০ ◈ সাবেক মন্ত্রীর আক্রোশের শিকার মাসুদ বিভাগীয় তদন্তে নির্দোষ ◈ ইলিয়াস কাঞ্চন মধ্যরাতে লাইভে এসে গোপন তথ্য জানালেন (ভিডিও) ◈ দুর্ভাগ্য বাংলাদেশের, ইনজুরি টাইমে ভারতের কাছে হেরে গেলো ◈ লিটন দাস আউট হওয়ায় তামিমের কাছে ব্যাখ্যা চাইলেন হার্শা ভোগলে ও কার্তিক ◈ ঢাবিতে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পাঁচজনই ছাত্রলীগের আটক ছয়জনের মধ্যে ! ◈ ভারতের মণিপুরে প্রতিবেশী দেশ থেকে ঢুকে পড়েছে ৯০০ যোদ্ধা, জানালেন কুলদীপ সিং ◈ ভারতে ‘উদ্বাস্তু’ শেখ হাসিনা, হস্তান্তর নিয়ে নানা মত !

প্রকাশিত : ০১ আগস্ট, ২০২৪, ০১:০৫ দুপুর
আপডেট : ০১ আগস্ট, ২০২৪, ১১:০৭ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটিকে

নাশকতাকারীদের তথ্য চেয়ে সরকারের চিঠি

ইস্রাফিল ফকির: [২] সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’কে সরকারের পক্ষ থেকে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে দেশে সহিংসতায় অংশ নেওয়া ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তথ্য চাওয়া হয়েছে । এবং তাদের তালিকা প্রস্তুত করে তা প্রতিবেদন আকারে বিভাগ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও স্থানীয় সরকার বিভাগে পাঠাতে বলা হয়েছে। সূত্র: আরটিভি

[৩] বুধবার (৩১ জুলাই) এ-সংক্রান্ত চিঠি সব বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের (ডিসি) পাঠানো হয়েছে।

[৪] চিঠিতে বলা হয়, ২০১৩ সালের ৭ মার্চ দেশের মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ‘সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’ গঠন ও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় সরকার বিভাগ ও সব বিভাগীয় কমিশনারদের চিঠি পাঠানো হয়েছিল। বিদ্যমান পরিস্থিতিতে উক্ত পত্রের আলোকে কার্যকরী ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। উল্লেখিত বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ এবং গৃহীত কার্যক্রমের প্রতিবেদন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে পাঠানোর অনুরোধ জানানো হলো।

[৫] মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, দশম জাতীয় নির্বাচনের আগে বিএনপি-জামায়াত জোট দেশব্যাপী আন্দোলন গড়ে তোলে। এর অংশ হিসেবে ওই সময় দেশব্যাপী সহিংসতার ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ২০১৩ সালের ৭ মার্চ দেশের সব মহানগর, জেলা, উপজেলা, পৌরসভা, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন পর্যায়ে ‘সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’গঠন করে সরকার। নির্বাচনের পর নিস্ক্রীয় হয়ে পড়ে ওই কমিটি। মূলত এই কমিটি পুনরুজ্জীবিত করে এর মাধ্যমে চলমান সহিংসতা ও নাশকতাকারীদের তথ্য-উপাত্ত নেবে সরকার।

[৬] সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’র চিঠিতে বলা হয়েছিল, জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও উপজেলা পর্যায়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বিদ্যমান ‘সন্ত্রাস ও নাশকতা প্রতিরোধ কমিটি’র প্রধান হবেন। জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান যথাক্রমে জেলা ও উপজেলা কমিটির সভায় উপদেষ্টা হিসেবে অংশ নেবেন। সম্পাদনা: রাশিদ

আর/আইএফ 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়