মুযনিবীন নাইম: [২] রোববার বিকেল ৪টায় গণভবনে প্রধানমন্ত্রীর চীন সফর নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ পরামর্শ দিয়েছেন।
[৩] সংবাদ সম্মেলনে সোহেল হায়দার চৌধুরী বলেন, শুধুমাত্র পত্রিকার মালিকদের পদক্ষেপের কারণে আমরা নবম ওয়েজ বোর্ড পাইনি। মালিকরা মামলা করে আটকে দিয়েছেন। অথচ, নবম ওয়েজ বোর্ড আপনি দিয়েছিলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। আপনি অষ্টম ওয়েজ বোর্ড দিয়েছেন এবং প্রায় আড়াইশ’ থেকে তিনশ’ পত্রিকা ডিক্লেয়ার দিয়েছেন যে তারা অষ্টম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন করেছে কিন্তু অধিকাংশ পত্রিকায় অষ্টম ওয়েজ বোর্ড বাস্তবায়ন হয়নি। এটা দুর্নীতির পর্যায়ে পড়ে কিনা? আরেকটি বিষয় হলো, এখানে এত টেলিভিশন, এদের কারো বেতন কাঠামোই ঠিক নেই। দিনের পর দিন মালিকরা নানা কথা বলছে কিন্তু বেতন কাঠামো ঠিক হচ্ছে না। সবশেষে মূল প্রশ্ন হলো, আমরা দশম ওয়েজ বোর্ড কবে নাগাদ পেতে পারি এবং টেলিভিশন, পত্রিকার মালিকদের বিরুদ্ধে আপনি কোনো ব্যবস্থা নিবেন কিনা?
[৪] এই প্রশ্নের উত্তরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি সাংবাদিকদের এই সমস্যা জানি বলেই সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করে দিয়েছি। পেনশন স্কিমে তারা যদি এখন থেকেই যুক্ত থাকে তাহলে কিন্তু ভবিষ্যতের ব্যপারে অন্তত নিশ্চিত হতে পারবে।
[৫] তিনি আরও বলেন, মালিকদের একটা চাপ দেওয়া যায়, সাংবাদিকরা পেনশন স্কিমে যুক্ত হলে তাদের যে টাকাটা জমা রাখতে হবে, মালিকরাও যেন তার কিছুটা দিয়ে দেয়। আমরা ওয়েজ বোর্ড নিয়ে কথা বলবো। কথা বলে দেখি কী করা যায়। সম্পাদনা: এম খান
আপনার মতামত লিখুন :