শিরোনাম
◈ ভারতের মণিপুরে প্রতিবেশী দেশ থেকে ঢুকে পড়েছে ৯০০ যোদ্ধা, জানালেন কুলদীপ সিং ◈ ভারতে ‘উদ্বাস্তু’ শেখ হাসিনা, হস্তান্তর নিয়ে নানা মত ! ◈ শাহজালাল বিমানবন্দরসহ আশপাশ হর্ন মুক্ত ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা ◈ ঢাবিতে তোফাজ্জল হত্যার দায় স্বীকার ৬ শিক্ষার্থীর ◈ জাতিসংঘে বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানের বীরত্বাগাথা তুলে ধরবেন ড. ইউনূস ◈ ট্রাম্পের নির্বাচনী সমাবেশে মডেল আভা লুইস পরনের টপ তুলে বক্ষযুগল প্রদর্শন ! ◈ ১৪৯ রানে গুটিয়ে গেলো বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস, ৩০৮ রানে এগিয়ে ভারত ◈ সন্ত্রাসী আস্তানার সন্ধান বান্দরবানের দুর্গম পাহাড়ে, অস্ত্র-ড্রোন উদ্ধার ◈ কেন হেলমেটের ফিতা কামড়ান সাকিব, যে ব্যাখ্যা দিলেন তামিম ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

প্রকাশিত : ১০ জুলাই, ২০২৪, ০৭:৩৩ বিকাল
আপডেট : ১০ জুলাই, ২০২৪, ০৭:৩৩ বিকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

স্থায়ীভাবে মাদক নির্মূল করতে হবে: স্থানীয় সরকারমন্ত্রী

মনজুর এ আজিজ: [২] স্থায়ীভাবে মাদকের অবাধ ব্যবহার বন্ধ এবং মাদক নির্মূল করতে এর সরবরাহ উৎসের মূলোৎপাটন করতে হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম। তিনি বলেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীসহ দেশের সব সচেতন নাগরিককে মাদকের বিরুদ্ধে অবস্থান নিতে হবে। 

[৩] বুধবার সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত মাদকাসক্তি অপরাধ নাকি মানসিক রোগ এবং এর প্রতিকার শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি। এথেনা লিমিটেডের আয়োজনে এবং ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) অধ্যাপক ডা. মো. আজিজুল ইসলামের সভাপতিত্বে গোলটেবিল বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন সংসদ সদস্য জারা জাবিন মাহবুব, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমান, সাংবাদিক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বিশিষ্ট চিকিৎসাবিদ ডা. অরূপ রতন চৌধুরী, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব মেহের আফরোজ শাওন প্রমুখ।

[৪] তাজুল ইসলাম বলেন, বাংলাদেশে কোনো মাদক তৈরি হয় না। পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে বাংলাদেশে মাদক প্রবেশ করে। তাহলে কেন আমরা মাদকের প্রবেশ পথগুলো বন্ধ করতে পারছি না? মাদকের প্রবেশপথগুলো চিহ্নিত করতে হবে। একইসঙ্গে মাদক কারবার বা মাদক সরবরাহের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার মাধ্যমে মাদক নির্মূল করতে হবে। 

[৫] মন্ত্রী বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে ব্যাপক সামাজিক আন্দোলনের অংশ হিসেবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের নিয়ে বিভিন্ন পর্যায়ে মাদকের ক্ষতিকারক দিকগুলো আলোচনার পাশাপাশি সুস্থ সংস্কৃতির চর্চা ও বিভিন্ন এক্সট্রা কারিকুলার অ্যাক্টিভিটিসে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে এবং মাদকবিরোধী কার্যক্রম এতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। মাদকের বিরুদ্ধে সচেতনতা বাড়াতে মাদকের শারীরিক ও মানসিক প্রভাব সম্পর্কে তথ্যসমূহ সহজভাবে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে।

[৬] তিনি বলেন, আমাদের শহরগুলোতে পর্যাপ্ত বিনোদনের অভাব এবং খেলাধুলার জন্য মাঠের সংকট রয়েছে। ফলে উঠতি বয়সীরা অবসর সময়গুলো কাটানোর জন্য মাদক ব্যবহারে আকৃষ্ট হয়। একটি নগর পরিকল্পনায় যেমন ২৫ শতাংশ যোগাযোগ ব্যবস্থা থাকা জরুরি, ঠিক তেমনি ড্রেনেজ, খেলাধুলা ও বিনোদন ব্যবস্থার জন্য ১৫ শতাংশ থাকতে হবে। সম্পাদনা: সালেহ্ বিপ্লব

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়