শিরোনাম
◈ ভারতের মণিপুরে প্রতিবেশী দেশ থেকে ঢুকে পড়েছে ৯০০ যোদ্ধা, জানালেন কুলদীপ সিং ◈ ভারতে ‘উদ্বাস্তু’ শেখ হাসিনা, হস্তান্তর নিয়ে নানা মত ! ◈ শাহজালাল বিমানবন্দরসহ আশপাশ হর্ন মুক্ত ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা ◈ ঢাবিতে তোফাজ্জল হত্যার দায় স্বীকার ৬ শিক্ষার্থীর ◈ জাতিসংঘে বাংলাদেশের গণঅভ্যুত্থানের বীরত্বাগাথা তুলে ধরবেন ড. ইউনূস ◈ ট্রাম্পের নির্বাচনী সমাবেশে মডেল আভা লুইস পরনের টপ তুলে বক্ষযুগল প্রদর্শন ! ◈ ১৪৯ রানে গুটিয়ে গেলো বাংলাদেশের প্রথম ইনিংস, ৩০৮ রানে এগিয়ে ভারত ◈ সন্ত্রাসী আস্তানার সন্ধান বান্দরবানের দুর্গম পাহাড়ে, অস্ত্র-ড্রোন উদ্ধার ◈ কেন হেলমেটের ফিতা কামড়ান সাকিব, যে ব্যাখ্যা দিলেন তামিম ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

প্রকাশিত : ০৯ জুলাই, ২০২৪, ০৯:৪৪ রাত
আপডেট : ০৯ জুলাই, ২০২৪, ০৯:৪৪ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পেশাদার সাংবাদিকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে চায় সরকার: তথ্য প্রতিমন্ত্রী

আনিস তপন: [২] মঙ্গলবার সচিবালয়ে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে মতবিনিময়কালে এ কথা জানান, তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ আলী আরাফাত।

[৩] ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী, সিনিয়র সহ-সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু, সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

[৪] প্রতিমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে গত পনেরো বছরে গণমাধ্যমের ব্যাপক বিস্তৃতি ঘটেছে। এর ফলে অনেক কর্মসংস্থান হয়েছে। অনেক মানুষ এখানে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে। তবে এর একটি নেতিবাচক দিক হচ্ছে, কিছু অপেশাদার সাংবাদিক তৈরি হওয়ায় পেশাদার সাংবাদিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। 

[৫] সরকার চায় হঠাৎ করে কোনো নোটিশ ছাড়াই যাতে সাংবাদিকদের চাকরিচ্যুত করা না হয়, একইভাবে কোনো নোটিশ দেওয়া ছাড়াই কোনো সাংবাদিক যেনো চাকরি ছেড়ে না দেন। গণমাধ্যমে সরকার ন্যায্যতার জায়গা নিশ্চিত করতে চায়।

[৬] সাংবাদিক, সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করা সরকারের উদ্দেশ্য নয় উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, নিয়ন্ত্রণের উদ্দেশ্য থাকলে সরকার গণমাধ্যমের সংখ্যা বৃদ্ধি করতো না। তবে সরকারের উদ্দেশ্য হচ্ছে পেশাদার সাংবাদিকদের সুরক্ষা দেওয়া, যাতে যে কেউ মন চাইলেই সাংবাদিকতায় আসতে না পারে। যাতে অপেশাদার সাংবাদিকদের অপসাংবাদিকতার দায় পেশাদার সাংবাদিকদের নিতে না হয়। সরকার চায় পেশাদারিত্বের সঙ্গে সাংবাদিকতার অনুশীলন সুরক্ষিত হোক। এই লক্ষ্যে অন্তর্ভুক্তিমূলকভাবে সকল অংশীজনদের সাথে নিয়ে সরকার কাজ করবে।

[৭] গণমাধ্যম কর্মী আইনে ইলেকট্রনিক প্রিন্ট ও অনলাইন গণমাধ্যমসহ সব গণমাধ্যমকে অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এটি সর্বজনীন একটি আইন হবে। এ আইনে গণমাধ্যম সংশ্লিষ্ট সবাই চাকরি কালে সুরক্ষা পাবেন। এ আইনের আওতায় শ্রম আইনের সব সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে।

[৮] সরকার সত্যিকার অর্থেই চায়, গণমাধ্যম একটা শক্ত ভিত্তির ওপর দাঁড়াক, যে গণমাধ্যম সরকারের ভুল ও ব্যর্থতাকেও তুলে ধরবে। প্রকৃত সমালোচনা সরকারকে তার ভুল সংশোধন করতে সাহায্য করে। আমরা গঠনমূলক সমালোচনাকে ভয় করি না, কিন্তু মিথ্যাচার করে মানুষকে বিভ্রান্ত করা অপছন্দ করি। সম্পাদনা: কামরুজ্জামান

এটি/কে/এনএইচ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়