এএইচ রাফি, ব্রাহ্মণবাড়িয়া: [২] বাংলাদেশে সাইবার সিকিউরিটি একটি আইন আছে। গুজব প্রতিরোধে এই আইন কিভাবে কাজে লাগাতে তা নিয়ে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নেদারল্যান্ডের উপ-রাষ্ট্রদূত দাইজ উডস্ট্রা।
[৩] বৃহস্পতিবার (৪ জুলাই) ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাবে আয়োজিত সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে গুজব ও অপতথ্য প্রতিরোধে জনসচেতনতা বৃদ্ধি লক্ষ্যে বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা জানান।
[৪] প্রেস ক্লাবে সাউথ এশিয়া সেন্টার ফর মিডিয়া ইন ডেভেলপমেন্ট (সাকমিড) আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তারা জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুজব ছড়ানোর কারণে সৃষ্ট সমস্যাগুলো তুলে ধরেন এবং কীভাবে প্রকল্পের কার্যক্রমে তাদের অংশগ্রহণের ফলে ভুল তথ্য ও বিভ্রান্তির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আরও বেশি সচেতনতা ও বোঝাপড়া হয়েছে তা নিয়ে আলোচনা করেন। কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে, তারা আরও উল্লেখযোগ্য প্রভাব অর্জনের জন্য এই জাতীয় প্রোগ্রামগুলি প্রত্যন্ত অঞ্চলে সম্প্রসারণের জন্য তাদের প্রত্যাশাও ব্যক্ত করেছে।
[৫] এ সময় অন্যান্যের মধ্যে সাকমিডের ডেপুটি ডাইরেক্টর সৈয়দ কামরুল হাসান, সিনিয়র পলিসি এডভাইজার নামিয়া আক্তার, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারি অধ্যাপক আদনান ফাহাদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অমৃত লাল সাহা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবের সাধারন সম্পাদক মো. বাহারুল ইসলাম মোল্লা, জেলা পরিষদ সদস্য রুমানুল ফেরদৌসি, নারী নেত্রী ফারহানা মিলি, সাংবাদিক আ ফ ম কাউছার এমরান, বিশ্বজিৎ পাল বাবু, মো শাহাদাৎ হোসেন, জুয়েল রহমান, এনজিও নেতা এস এম শাহীন, সমাজকর্মী শামীম আহমেদ প্রমুখ বক্তব্য রাখেন।
[৬] সাকমিড জানায়, ভুল ও অপতথ্য রোধে এ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। এরই আওতায় গত বছরের অক্টোবর থেকে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কাজ করছে সাকমিড। আগামী সেপ্টেম্বর নাগাদ প্রকল্পের কাজ চলমান থাকবে বলে জানানো হয়।
প্রতিনিধি/একে
আপনার মতামত লিখুন :