শিরোনাম
◈ গণতন্ত্র শক্তিশালী করতে বিএনপির গঠনমূলক ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. আলী রীয়াজ ◈ জামায়াত আমির বললেন নির্বাচনের আগে তিন শর্ত পূরণ হতে হবে  ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের স্প্রেডশিট বিভ্রান্তিকর, সংস্কার নিয়ে বিএনপি সিরিয়াস: সালাহউদ্দিন আহমেদ ◈ ঢাকাসহ ১৫ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস ◈ পুলিশ পরিদর্শক মামুন হত্যা : আরাভ খানসহ ৮ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ◈ বাংলাদেশকে নিরাপদ দেশ হিসেবে চিহ্নিত করল ইইউ, কঠিন হচ্ছে রাজনৈতিক আশ্রয় ◈ সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা অভিযোগ করেন, আমি নাকি তার বাচ্চা নষ্ট করে ফেলেছি: আদালতকে মেঘনা আলম ◈ আফগান নারীদের ক্রিকেটে ফেরাতে আইসিসি, বি‌সি‌সিআই, ই‌সি‌বি ও সিএ আ‌র্থিক সহায়তা দি‌বে ◈ উচ্চ বেতনের প্রলোভনে নারীদের পাচার: ঢাকায় সক্রিয় নারী পাচারকারী চক্রের ভয়ংকর সিন্ডিকেট ◈ চীনের পণ্যে ২৪৫% শুল্ক, ৩০ দূতাবাস বন্ধের ভাবনা—ট্রাম্পের ‘অর্থনৈতিক যুদ্ধ’ ঘিরে উত্তেজনা

প্রকাশিত : ০৪ জুলাই, ২০২৪, ১২:২৫ দুপুর
আপডেট : ০৫ মার্চ, ২০২৫, ১২:০০ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলা

১৪ আগস্ট পর্যন্ত বাড়ল ড. ইউনূসের জামিনের মেয়াদ

ডেস্ক রিপোর্ট: শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের করা মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ও গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের জামিনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে।
বাকিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকমের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান। ডেইলি স্টার

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আইনজীবী খাজা তানভীর আহমেদ এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, এই মামলায় পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী ১৪ আগস্ট দিন ঠিক করেছেন আদালত।

আজ বৃহস্পতিবার ঢাকার শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) এম এ আউয়াল (সিনিয়র জেলা ও দায়রা জজ) এই আদেশ দেন।

এ মামলায় গত ১ জানুয়ারি ড. ইউনূসসহ চারজনকে ছয় মাস করে কারাদণ্ড দেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত। একই সঙ্গে প্রত্যেককে ৩০ হাজার টাকা করে জরিমানাও করা হয়।

রায় ঘোষণার পর উচ্চ আদালতে আপিল করার শর্তে ড. ইউনূসসহ চারজনকে এক মাসের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দিয়েছিলেন ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালত।

২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে মামলাটি করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন বিভাগের শ্রম পরিদর্শক (সাধারণ) এসএম আরিফুজ্জামান।

মামলার নথি অনুসারে, আইএফইডি কর্মকর্তারা ২০২১ সালের ১৬ আগস্ট ঢাকার মিরপুরে গ্রামীণ টেলিকমের অফিস পরিদর্শন করে শ্রম আইনের বেশকিছু লঙ্ঘন খুঁজে পান।

সেই বছরের ১৯ আগস্ট গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃপক্ষকে চিঠি পাঠিয়ে বলা হয়, প্রতিষ্ঠানটির ৬৭ কর্মচারীকে স্থায়ী করার কথা ছিল, কিন্তু তা করা হয়নি।

এ ছাড়া, কর্মচারীদের পার্টিসিপেশন ও কল্যাণ তহবিল এখনো গঠন করা হয়নি এবং কোম্পানির যে লভ্যাংশ শ্রমিকদের দেওয়ার কথা ছিল তার পাঁচ শতাংশও পরিশোধ করা হয়নি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়